This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর বাদশা! আমাজন (Amazon) থেকে আয় করুন!

 


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর বাদশা! আমাজন (Amazon) থেকে আয় করুন!

আমাজন (Amazon) থেকে আয় করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে, যা আপনি আপনার দক্ষতা, আগ্রহ এবং সময় অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন। এখানে কিছু জনপ্রিয় উপায় দেওয়া হলো, যেগুলি দিয়ে আপনি আমাজন থেকে আয় করতে পারেন:

১. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Amazon Affiliate Marketing)
এটি আমাজন থেকে আয় করার একটি অন্যতম জনপ্রিয় এবং সহজ উপায়। আপনি আমাজনের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যোগ দিয়ে তাদের পণ্যগুলোকে আপনার ব্লগ, ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল, বা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রচার করতে পারেন। যখন কেউ আপনার শেয়ার করা লিঙ্কের মাধ্যমে পণ্য কেনে, আপনি একটি কমিশন পান।

কিভাবে শুরু করবেন:
- Amazon Associates Program এ সাইন আপ করুন।
- পছন্দের পণ্য বা ক্যাটেগরি নির্বাচন করুন এবং তাদের অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক তৈরি করুন।
- লিঙ্কগুলো আপনার ব্লগ, ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।
- আপনি যত বেশি বিক্রি করবেন, তত বেশি আয় হবে।

২. প্রোডাক্ট বিক্রি করা (Selling Products on Amazon)
আপনি যদি নিজে পণ্য তৈরি করতে পারেন বা কোনো পণ্য কিনে বিক্রি করতে চান, তাহলে আপনি Amazon Seller হিসেবে সাইন আপ করে পণ্য বিক্রি করতে পারেন। এখানে আপনি দুটি প্রধান বিক্রির পদ্ধতি পাবেন:
- FBA (Fulfillment by Amazon): আপনি আপনার পণ্য আমাজনের গুদামে পাঠিয়ে দেন এবং আমাজন সেই পণ্যগুলি প্যাকেজিং, শিপিং এবং গ্রাহক সেবা পরিচালনা করে।
- FBM (Fulfillment by Merchant): আপনি আপনার পণ্য নিজে প্যাকেজ করে এবং শিপিং পরিচালনা করেন।

কিভাবে শুরু করবেন:
- Amazon Seller Central এ সাইন আপ করুন।
- পণ্য নির্বাচন করুন এবং সেটি আমাজনে লিস্ট করুন।
- আপনার স্টোর বা ব্র্যান্ড তৈরি করুন।
- ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে আপনার পণ্য প্রচার করুন।

৩. ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি (Selling Digital Products on Amazon)
আপনি যদি লেখক বা ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হন, তাহলে আপনি Amazon Kindle Direct Publishing (KDP) ব্যবহার করে ই-বুক বা অডিওবুক বিক্রি করতে পারেন। আপনি যদি কোনো বই লিখে থাকেন বা লেখার দক্ষতা থাকে, তাহলে এটি একটি খুবই লাভজনক উপায় হতে পারে।

কিভাবে শুরু করবেন:
- Amazon KDP তে সাইন আপ করুন।
- আপনার ই-বুক বা অডিওবুক আপলোড করুন।
- কভার ডিজাইন করুন এবং বইয়ের বিবরণ লিখুন।
- আপনার বইটি আমাজনে প্রকাশ করুন এবং বিক্রি শুরু করুন।

৪. Amazon Handmade
যদি আপনি হ্যান্ডমেড পণ্য তৈরি করেন (যেমন, কাস্টম গহনা, পোশাক, আর্টওয়ার্ক ইত্যাদি), তাহলে আপনি Amazon Handmade প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করতে পারেন। এটি বিশেষভাবে কাস্টম এবং হ্যান্ডমেড পণ্য বিক্রির জন্য।

কিভাবে শুরু করবেন:
- Amazon Handmade এ সাইন আপ করুন।
- আপনার তৈরি পণ্যগুলির ছবি এবং বর্ণনা আপলোড করুন।
- আপনার পণ্য প্রচার করুন এবং বিক্রি করুন।

৫. অ্যামাজন মেকানিকাল টার্ক (Amazon Mechanical Turk)
এটি একটি মাইক্রো-টাস্ক সাইট যেখানে আপনি ছোট ছোট কাজ (যেমন, ডেটা এনট্রি, সার্ভে ফিল করা, ট্রান্সক্রিপশন ইত্যাদি) করে টাকা উপার্জন করতে পারেন। এই কাজগুলি সাধারণত সহজ এবং দ্রুত সম্পন্ন করা যায়।

কিভাবে শুরু করবেন:
- Amazon Mechanical Turk এ সাইন আপ করুন।
- আপনার পছন্দের কাজ বা টাস্ক নির্বাচন করুন।
- কাজ সম্পন্ন করে পেমেন্ট পান।

৬. অ্যামাজন ভিডিও স্ট্রিমিং (Amazon Video Streaming)
আপনি যদি ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর হন, তাহলে Amazon Prime Video Direct এর মাধ্যমে আপনার ভিডিও কনটেন্ট আমাজনে স্ট্রিমিং করতে পারেন। এটি একটি ভিডিও মুনিটাইজেশন প্রোগ্রাম, যেখানে আপনি আপনার সিনেমা, সিরিজ বা শর্ট ফিল্ম আমাজনে প্রকাশ করতে পারেন এবং আয় করতে পারেন।

কিভাবে শুরু করবেন:
- Amazon Prime Video Direct এ সাইন আপ করুন।
- আপনার ভিডিও কনটেন্ট আপলোড করুন।
- আপনার ভিডিওটির জন্য প্রাইম সদস্যরা সাবস্ক্রাইব করলে আপনি আয় করতে পারবেন।

৭. Amazon Appstore এবং Android Apps
আপনি যদি অ্যাপ ডেভেলপার হন, তাহলে আপনি Amazon Appstore তে অ্যাপ বিক্রি করতে পারেন। এটি গুগল প্লে স্টোরের মতোই একটি অ্যাপ স্টোর, যেখানে আপনি আপনার অ্যাপগুলোর মাধ্যমে আয় করতে পারেন।

কিভাবে শুরু করবেন:
- Amazon Appstore এ সাইন আপ করুন।
- আপনার অ্যাপ আপলোড করুন।
- অ্যাপের মাধ্যমে ইন-অ্যাপ পেমেন্ট বা বিজ্ঞাপন দিয়ে আয় করুন।

৮. Amazon Associates (Influencer Marketing)
আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয় হন, তাহলে আপনি Amazon Influencer Program এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। এতে আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম (যেমন, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, টুইটার) ব্যবহার করে পণ্য প্রচার করবেন এবং যখন আপনার ফলোয়াররা সেই পণ্য কেনে, আপনি কমিশন পাবেন।

কিভাবে শুরু করবেন:
- Amazon Influencer Program এ সাইন আপ করুন।
- আপনার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট সংযুক্ত করুন।
- আপনার ফলোয়ারদের জন্য প্রাসঙ্গিক পণ্য শেয়ার করুন।

৯. Amazon Prime Subscription
যদি আপনি Amazon Prime এর সদস্য হন, তবে আপনি কিছু বিশেষ সুবিধা পেতে পারেন যেমন:
- Amazon Prime Video এর মাধ্যমে বিনামূল্যে সিনেমা বা শো দেখতে পারেন।
- প্রাইম মেম্বার হিসেবে আপনি দ্রুত শিপিং সুবিধা এবং বিশেষ ডিসকাউন্ট পেতে পারেন।
- তবে, এটি সরাসরি আয় করার একটি উপায় নয়, কিন্তু আপনি যদি এর মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করেন, তবে এটি আপনার পণ্য বা পরিষেবার প্রচার করতে সহায়ক হতে পারে।

আপনি যদি Amazon থেকে আয় করতে চান, তাহলে আপনার আগ্রহ, দক্ষতা এবং সময়ের ভিত্তিতে আপনি উপযুক্ত পদ্ধতি বেছে নিতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, পণ্য বিক্রি, ই-বুক প্রকাশ, এবং ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করার মতো পদ্ধতিগুলি খুবই জনপ্রিয় এবং লাভজনক। তবে, যেকোনো প্ল্যাটফর্মে সফল হতে গেলে সময়, পরিশ্রম এবং ধারাবাহিকতা প্রয়োজন।

ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায়গুলো জেনে নিন!

 

ফেসবুক থেকে ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে, এবং আপনি যদি সঠিক কৌশল অনুসরণ করেন, তবে এটি একটি লাভজনক প্ল্যাটফর্ম হতে পারে। এখানে কিছু জনপ্রিয় উপায় দেওয়া হলো যেগুলি ফেসবুক থেকে আয় করার জন্য ব্যবহার করা যায়:

১. ফেসবুক পেজ বা গ্রুপ পরিচালনা
ফেসবুক পেজ বা গ্রুপ তৈরি করে আপনি একটি নiche (বিশেষ আগ্রহ বা বিষয়) তৈরি করতে পারেন এবং সেখান থেকে আয় করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি কোনো নির্দিষ্ট ক্যাটেগরিতে পেজ বা গ্রুপ চালাতে পারেন যেমন, স্বাস্থ্য, ফ্যাশন, শিক্ষা, প্রযুক্তি, মজার কনটেন্ট ইত্যাদি। এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারেন:

- স্পনসর্ড পোস্ট: ব্র্যান্ড বা কোম্পানিগুলি আপনার পেজে স্পনসর্ড পোস্ট করতে পারে।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: পেজে অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক শেয়ার করে আপনি কমিশন উপার্জন করতে পারেন।
- পণ্য বিক্রি: আপনি নিজের পণ্য (যেমন, বই, ডিজিটাল প্রোডাক্ট, বা কোনো ফিজিক্যাল পণ্য) বিক্রি করতে পারেন।
- ফেসবুক এডস (Facebook Ads): পেজে এড প্রদর্শন করে আয় করতে পারেন।

২. ফেসবুক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
ফেসবুকে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। এতে আপনি কোনো পণ্যের লিঙ্ক শেয়ার করেন এবং সেই পণ্য বিক্রি হলে আপনি কমিশন পান। এটি করতে হলে আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা সম্পর্কে পোস্ট করতে হবে, এবং আপনার অনুসারীরা যদি সেই পণ্য কিনে, তাহলে আপনি কমিশন পাবেন।

কিভাবে করতে হবে:
- অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যোগ দিন (যেমন: Amazon Affiliate, ClickBank, বা অন্যান্য প্রোগ্রাম)
- আপনার ফেসবুক পেজ, গ্রুপ, বা প্রোফাইলে অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক শেয়ার করুন।
- যখন কেউ সেই লিঙ্কের মাধ্যমে পণ্য কিনবে, তখন আপনি কমিশন পাবেন।

৩. ফেসবুক ম্যানেজড স্পনসরশিপ এবং বিজ্ঞাপন
আপনি যদি একটি জনপ্রিয় ফেসবুক পেজ বা গ্রুপ পরিচালনা করেন, তবে কোম্পানি বা ব্র্যান্ড আপনার পেজে বিজ্ঞাপন দিতে চাইতে পারে। এটি স্পনসর্ড পোস্ট বা স্পনসর্ড কনটেন্ট হতে পারে। এর মাধ্যমে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

৪. ফেসবুক শপ (Facebook Shop)
আপনি যদি কোনো পণ্য বিক্রি করতে চান, তাহলে ফেসবুক শপ তৈরি করতে পারেন। এটি একটি সহজ উপায়, যেখানে আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। ফেসবুক শপের মাধ্যমে আপনি আপনার পণ্য সরাসরি আপনার পেজ বা প্রোফাইল থেকে বিক্রি করতে পারবেন।

ফেসবুক শপ সেটআপ করার জন্য:
- ফেসবুক পেজ তৈরি করুন
- ফেসবুক শপের মাধ্যমে পণ্য আপলোড করুন
- ফেসবুক বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে পণ্য প্রচার করুন

৫. ফেসবুক মুনিটাইজেশন (Facebook Monetization)
ফেসবুক মুনিটাইজেশন-এর মাধ্যমে আপনি আপনার ভিডিও, লাইভ স্ট্রিম বা অন্যান্য কনটেন্ট থেকে আয় করতে পারেন। এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় পদ্ধতি হলো:
- ফেসবুক ইন-স্ট্রিম অ্যাডস (In-stream ads): আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে আয় করা। আপনি যদি ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করেন, এবং আপনার ভিডিও অনেক ভিউ পায়, তাহলে আপনি এই পদ্ধতিতে আয় করতে পারেন।

- ফেসবুক স্টারস (Facebook Stars): লাইভ স্ট্রিম চলাকালে আপনার দর্শকরা আপনাকে স্টারস (অর্থাৎ টাকা) পাঠাতে পারেন। এটি মূলত লাইভ স্ট্রিমিং থেকে উপার্জন করার একটি উপায়।
- ফেসবুক ক্রিয়েটর স্টুডিও: যদি আপনি নিয়মিত কনটেন্ট তৈরি করেন, তাহলে আপনি ফেসবুক ক্রিয়েটর স্টুডিও ব্যবহার করে আপনার কনটেন্টের মুনিটাইজেশন করতে পারেন।

৬. ফেসবুক লাইভ স্ট্রিমিং
ফেসবুক লাইভ স্ট্রিমিং একটি জনপ্রিয় উপায় হতে পারে ইনকাম করার জন্য। আপনি যদি কোনো বিশেষ বিষয়ে দক্ষ হন বা কিছু শিখাতে পারেন, তাহলে লাইভ সেশন আয়োজন করতে পারেন এবং দর্শকদের কাছ থেকে ডোনেশন বা স্টারস উপার্জন করতে পারেন।

লাইভ স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে আয় করার উপায়:
- আপনার ফলোয়ারদের সাথে লাইভ স্ট্রিমিং করে ইনকাম করতে পারেন (যেমন: স্টারস বা ডোনেশন)
- ব্র্যান্ড বা স্পনসরদের কাছ থেকে স্পনসর্ড কনটেন্ট নিতে পারেন।

৭. ফেসবুক বিজ্ঞাপন (Facebook Ads)
যদি আপনার একটি ব্যবসা বা পণ্য থাকে, তাহলে আপনি ফেসবুক বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে পণ্য বা সেবা প্রচার করতে পারেন। ফেসবুক বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আপনি আপনার লক্ষ্যমাত্রা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে পারেন এবং বিক্রি বাড়াতে পারেন। এটি একটি কার্যকরী উপায় হতে পারে আয় করার জন্য, বিশেষ করে ছোট ব্যবসার জন্য।

৮. ফেসবুক কনটেন্ট কনসালটেন্সি

যদি আপনি ফেসবুক মার্কেটিংয়ে দক্ষ হন, তাহলে আপনি ফেসবুক পেজ বা অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করার জন্য কনসালটেন্সি সেবা প্রদান করতে পারেন। আপনি ক্লায়েন্টদের জন্য ফেসবুক পেজ চালনা, কনটেন্ট কৌশল, বিজ্ঞাপন প্রচারণা ইত্যাদি করতে পারেন।

৯. ফেসবুক গ্রুপ ম্যানেজমেন্ট
ফেসবুক গ্রুপ তৈরি এবং পরিচালনা করে আপনি আয় করতে পারেন। আপনি যদি একটি জনপ্রিয় গ্রুপ তৈরি করতে পারেন, যেখানে সক্রিয় সদস্যরা নিয়মিত আসেন, তবে আপনি সেখানে বিজ্ঞাপন নিতে পারেন বা স্পনসর্ড কনটেন্ট শেয়ার করতে পারেন।

১০. ফেসবুক পেইড মেম্বারশিপ
আপনি একটি বিশেষ ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করে সেখানে পেইড মেম্বারশিপ চালু করতে পারেন। সদস্যরা মাসিক বা বার্ষিক ফি দিয়ে গ্রুপের বিশেষ কনটেন্ট, কোর্স বা অন্য সেবা উপভোগ করতে পারেন।


ফেসবুক থেকে আয় করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে এবং আপনি যা করতে পারেন তার উপর নির্ভর করে, আপনি উপযুক্ত কৌশল বেছে নিতে পারেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, আপনার কনটেন্ট বা পেজের লক্ষ্য শ্রোতা তৈরি করা এবং সেই শ্রোতার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক উপায়ে আয় করা।

কি ভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায়? জানুন বিস্তারিত !



 অনলাইনে ইনকাম করার জন্য অনেকগুলো উপায় রয়েছে। আপনার দক্ষতা, আগ্রহ এবং সময়ের উপর ভিত্তি করে আপনি বিভিন্ন পদ্ধতিতে আয় করতে পারেন। নিচে কিছু জনপ্রিয় উপায় উল্লেখ করা হলো:

১. ফ্রীল্যান্সিং (Freelancing)
ফ্রীল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করে আপনি বিভিন্ন ধরনের সেবা দিতে পারেন, যেমন:
- গ্রাফিক ডিজাইন (Logo Design, Banner, etc.)
- কন্টেন্ট রাইটিং (Blog writing, Article writing, etc.)
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (Website building, App development)
- অনুবাদ (Translation)
- ভিডিও এডিটিং
- ভয়েস ওভার (Voice over)

আপনি ফ্রীল্যান্সিং সাইটগুলোতে কাজ করতে পারেন, যেমন:
- Upwork
- Fiverr
- Freelancer
- Toptal
- Guru

২. ইউটিউব চ্যানেল
আপনি যদি ভিডিও তৈরিতে আগ্রহী হন, তাহলে ইউটিউব চ্যানেল শুরু করতে পারেন। সঠিক কনটেন্ট ও নিয়মিত ভিডিও আপলোড করলে আপনি বিজ্ঞাপন, স্পনসরশিপ এবং পণ্য বিক্রয়ের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

৩. ব্লগিং
নিজের ব্লগ তৈরি করে এবং ভালো কনটেন্ট লিখে আপনি বিজ্ঞাপন (Google AdSense), অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, বা স্পনসরশিপের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। ব্লগিং শুরু করতে কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হলো:
- WordPress
- Blogger
- Medium

 

৪. অনলাইনে কোর্স বিক্রি (Online Course)
আপনি যদি কোনো বিশেষ বিষয়ে দক্ষ হন, তাহলে সেই বিষয়ে কোর্স তৈরি করে অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন। জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মে কোর্স বিক্রি করার জন্য:
- Udemy
- Teachable
- Skillshare

৫. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

আপনি যদি অন্যের পণ্য বা সেবা প্রচার করেন এবং বিক্রি হলে কমিশন পান, তাহলে এটিকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়। এটি করতে পারেন:
- Amazon Affiliate Program
- ClickBank
- ShareASale

৬. ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি
আপনি যদি ডিজিটাল প্রোডাক্ট তৈরি করতে পারেন, যেমন ই-বুক, প্রিন্টেবল, থিম বা প্লাগইন, তাহলে এগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন। জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম:
- Etsy (যদি আপনি ডিজিটাল আর্ট বা প্রিন্টেবল বিক্রি করতে চান)
- Gumroad
- Shopify

৭. অ্যাপ বা গেম ডেভেলপমেন্ট
আপনি যদি অ্যাপ বা গেম ডেভেলপমেন্টে দক্ষ হন, তাহলে আপনি নিজের অ্যাপ বা গেম তৈরি করে গুগল প্লে বা অ্যাপ স্টোরে বিক্রি করতে পারেন বা ইন-অ্যাপ বিজ্ঞাপন দিয়ে আয় করতে পারেন।
৮. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
অনলাইনে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (Facebook, Instagram, Twitter, LinkedIn) করতে পারেন। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়ায় দক্ষ হন এবং বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ট্রেন্ডিং কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন, তাহলে এটি একটি ভালো আয় করার উপায় হতে পারে।

৯. ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসাবে আপনি বিভিন্ন কোম্পানি বা উদ্যোক্তাদের জন্য তাদের দৈনন্দিন কাজগুলি পরিচালনা করতে পারেন, যেমন ইমেইল ম্যানেজমেন্ট, ক্যালেন্ডার সিডিউল, এবং আরও অনেক কিছু।

১০. অনলাইন টিউশনি বা কোচিং

আপনি যদি কোনো বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হন, তাহলে আপনি অনলাইনে টিউশনি বা কোচিং সেবা দিতে পারেন। আপনি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আপনার কোর্স বা ক্লাস চালাতে পারেন:
- Preply
- Italki
- Chegg Tutors

১১. ট্রেডিং বা ইনভেস্টমেন্ট
শেয়ার বাজার, ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ফরেক্স ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে আপনি লাভ করতে পারেন, তবে এ ক্ষেত্রে ঝুঁকি থাকে। যদি আপনি এই বিষয়ে আগ্রহী হন, তবে আগে ভালোভাবে শিক্ষা নেওয়া জরুরি।

---

এটি শুরু করার জন্য কিছু পরামর্শ:
1. দক্ষতা অর্জন: প্রথমে নিজের দক্ষতাগুলো উন্নত করুন। অনলাইন কোর্স বা টিউটোরিয়াল দেখে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন।
2. পোর্টফোলিও তৈরি করুন: ফ্রীল্যান্সিং বা ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রির জন্য একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন, যা আপনার কাজের উদাহরণ দেখাবে।
3. নেটওয়ার্কিং: সোশ্যাল মিডিয়া এবং বিভিন্ন ফোরামে যোগদান করুন এবং আপনার কাজের পরিচিতি বাড়ান।
4. সময় ও পরিকল্পনা: অনলাইনে আয় করতে ধৈর্য এবং সময় প্রয়োজন। আপনার সময় ব্যবস্থাপনা এবং পরিকল্পনা ভালভাবে করতে হবে।

আপনার আগ্রহ এবং দক্ষতার উপর ভিত্তি করে যে কোনো একটি বা একাধিক উপায় বেছে নিতে পারেন। আশা করি, এটি আপনার ইনকাম করার পথ সহজ করে তুলবে!

শুটিং ক্লাব || Bangla Comedy Web Series

শুটিং ক্লাব || Bangla Comedy Web Series লেখকঃ এম এস পলাশ

দৃশ্য ১ রাত

ইমতি, ফারসি, সিউজ , রাজ , রানভির

সবাই রাস্তার সাইডে বসে থাকবে!

ইমতি~ ওরে রাস্তায় বসে থাকতি থাকতি আয়ের মাজা ধরি গেছি! কি একটা জিন্দেগী পার করলাম আই! লাইফে কোন ঝাকাঝাকি নাই!

সিউজ আর রাজ দুইজন আফসোস করে মাথা নাড়াবে!

ফারসি~ আমি ভাবতেছি এইবার ফিল্মে শুটিং যাওয়ার আগে একটা স্পট দেখে আসি! থাকাও হবে দেখাও হবে! ভ্রমনো হবে!

রানভিরঃ বড় ভাই আমারে একটা নায়কের পার্ট দিয়েন! 



সিউজ~ আমিও তাই ভাবিচ্ছি বে!

ইমতি~ হেতে বে বে হুনি আই মনেঅচ্ছি ছাগলে আই বে বে শুরু কচ্ছি কিল্লাই!

ফারসিঃ তোরা থাম রে ভাই!

ইমতি~ রিসোর্ট আয় যয়ন যাইয়ুম ভাবতেছি একটা মাইয়া লই কেন! মজা হইব!

ফারসি~ নে! দেখ ভাল কাউকে পাস কিনা!

ইমতি~ এই একটা মাইয়ার নাম্বার জানি ক্যান!

ফারসি~ কল লাগা আসতে বল! দেখ কয় টাকা চায় একরাত। ভাল হলে সেই নায়িকা!

ইমতি- এই একটা কল দেই…। জরিনারে

ফারসিঃ লাগা!

ইমতিঃ আই ফোনে ক্যান লাগাইতাম!

ফারসিঃ আরে বালডা ফোন দে!

ইমতিঃ হেতেরে ফোনে ত পাই ন । হেতে কার লগে জানি ---- ==== করে!

ফারসিঃ উফ! আরেক জায়গায় কল দে!

ইমতিঃ এই ঢুঁকে গেছে।

মেয়েঃ হ্যালো …।।

ইমতিঃ বাবু কেমন আছ!

মেয়েঃ জি ভাইয়া ভাল আছি!

ইমতিঃ আয় কাল , যাইয়ুম শুটিং স্পট! তুমি কি যাইবা!

মেয়েঃ কিসের শুটিং ভাইয়া!

ইমতিঃ শুটিং মানে কিছুই না! শুটিং স্পট দেখাবার লায় যাইয়ুম আর কি!

মেয়েঃ তাহলে আমার কাজ কি?

ইমতিঃ বুঝো না! রাইতে ঝাকাঝাকি অইবো আরকি!

মেয়েঃ যাই করেন হাই ক্যাশে এডভান্স ৩০০০ পাঠান!

- আই এখনি পাঠাই দেই ক্যান!

ফোন রেখে দিবে।

- ফারসি হাই ক্যাশে এহনি ৩০০০ দে দেহি!

টাকা পাঠিয়ে কল দিবে ইমতি!

মেয়ে- হ্যালো

ইমতি- টাকা গেছে!

মেয়েঃ কিসের টাকা?

ইমতিঃ ওমা হেতি কয় কি?

মেয়েঃ কুত্তার বাচ্চা মাইয়া মানুষ গুলো রে মাইয়া মনে হয় না? প্রোডাক্ট মনে হয়? খালি লাগাইতে মন চায় না???

এইবার আমি মাইরা দিলাম! বেশি করলে কল রেকড আছে পুলিশ কেস দিমু!

ইমতির ভয়ংকর এক্সপ্রেশন

ইমতিঃ ওমা হেতি আর টিয়া মারি দিছে!

দিনে দুপুরে আর কত্তবড় ডাহাটি!

সবাই এক সাথে মাথায় হাত দিবে!

সিউজ কে নাচতে দেখা যাবে!


দৃশ্য~ ২ রাত

ইমতি, ফারসি, সিউজ , রাজ , রানভির, ম্যানেজার, সুইটি!

আজ সবাই রিসোর্ট এ আসবে! গাড়ি থেকে নামবে!

বা অটো থেকে নামবে!

ইমতিঃ জীবনডা বেদনার!

সিউজঃ কান্নার নোনা জল!

রাজঃ দুঃখের নদী!

রানভিরঃ কষ্টের সাগর!

সবাই মিলে বসে পড়বে গাছ তলায়!

ম্যানেজারঃ আপনাদের রুমের টোকেন স্যার! আর রাতে আপনারা কি খাবেন অর্ডার দিয়ে দিন স্যার!

হঠাত একটা মেয়ে চলে আসবে তার এন্টি শট নেয়া হবে নানা ভাবে!

সবাই হ্যাঁ করে তাকিয়ে থাকবে!

ইমতিঃ ওমা আকাশ তন পরি নামি এল ক্যান!

ফারসিঃ অস্থির!

রানভিরঃ আমি এরে চাই বলেই উল্টায় পরে যাবে!

দুইজন ধরে নিয়ে ঘরে নিয়ে যাবে!

ইমতিঃ আর ত দাঁড়ি গেছে!

ফারসিঃ কি!

ইমতিঃ না চুল দাঁড়ি গেছে!

মেয়েটা তাদের সামনে আসবে!

- হাই আমি সুইটি

ইমতিঃ আই ডিরেক্টর রাজু! আইন এর নাম কি?

মেয়েঃ নাম ত একবার বলেছি!

ফারসিঃ আমি একট্র সোরভ ফারসি

মেয়েঃ বাহ! আপনার মুভি ত আমি দেখেছি!

ইমতিঃ আই ভাবতেচি! আইনরে নায়িকা বানায়ুম কেন!

মেয়েঃ বলেন কি! আমাকে নায়িকার মত লাগছে!

ইমতিঃ লাগতেছে মানে! আইর ত দাঁড়ি গেছে বেকগন!

মেয়েঃ হোয়াট!

ইমতিঃ চুল দাঁড়ি গেছে!

মেয়েঃ আচ্ছা আমি যাই একটু পর কথা বলি?


দৃশ্য~ ৪ রাত

ইমতি, ফারসি, সিউজ , রাজ , রানভির

সবাই ঘুমে ভেবুর!

ফারসিঃ ল্যাপটপ নিয়ে বিজি!

ইমতিঃ ইমতি এসে বলবে! আয়ের একটা জাইঙ্গা আছিল! দুবাই তেন দুলাভাই পাঠাইছে! তুই কি পরছস নি …।।

ফারসিঃ আরে কি কস!

ইমতিঃ ইমতি সবাইকে চেক করে দেখবে কে পড়েছে! কিন্তু পাবে না! তারপর সে তার ব্যাগেই পাবে!

আয় হেতেরি পায়ি গেছি!

ফারসিরঃ পাগলের দল!


দৃশ্য~ ৫ সকাল

ইমতি, ফারসি, সিউজ , রাজ , রানভির

সকালে বাথরুমে সিরিয়াল নিয়ে দাড়িয়ে আছে!

ফারসি ভিতরে!

সিউজঃ ভাই বের হচ্ছেন না কেনে! পরে গেল ত সব! কি করব এখন? ব্যা!

রাজঃ মনু তুই প্পপ্প রে যাও মই আগে যাই! মর ত গেগেগেগ লে!

রানভিরঃ ভাই আমি নায়ক হমু না আপনি হন আগে বাহির হন! আমি শেষ!

ইমতি এসে লাইন দেখে অবাক!

- ওমা হেতে কিসের লাইনে! ওমা আইয়ের ত পরে যাইব! আই ত শেষ! ও ফারসি ভাই সোনা দাদু!

ভাই নানি! খোল ভাই! আই ত বাঁচতাম ন! আই ত নাই! আই হারি দিলাম!

ফারসি বের হয়ে বলবে তোদের জন্য একটু শান্তি নাই!

ইমতি দ্রুত বাথরুমে ঢুকবে আর সবাই কান্না শুরু করবে!

সিউজঃ ভাই বের হচ্ছেন না কেনে! এখন করব কি ব্যা!

ইমতিঃ তুই বেবেবে কর! শ্যালা!

রাজঃ ভাভভাভাভই মোরে একটু জায়গা দেবেন! মুই কিছুই দেখমু না!

সিউজঃ ভাই আর বের হতে হবে না! ছেড়ে দিয়েছি কাজ করে ফেলছি সব!



বাকি দুইজন হ্যাঁ!



















দৃশ্য~ ৬ সকাল

ইমতি, ফারসি, সিউজ, রাজ , রানভির , ম্যানেজার!

সবাই দাড়িয়ে আছে!

ম্যানেজারঃ এখানে সুইমিং পুল আমাদের হাউজের পিছনে! পানি একটু কম তবে চলবে!

ইমতি আসবে

আই একটা কথা কই কেন! তোরা যা আই প্যান্ট খুলে আই!

ফারসিঃ তুই প্লেন দিয়ে আয় গাধা!





দৃশ্য~ ৭ সকাল সুইমিং পুল!

ইমতি, ফারসি, সিউজ , রাজ , রানভির

ফারসি, সিউজ, রাজ , রানভির ৪ জন এক সাথে দাড়িয়ে থাকবে! মাথায় হাত দিয়ে ইমশন হয়ে!

ইমতিয়াজ এসে দেখবে এটা একটি কুচুরিপানার পুকুর!

ইমতিয়াজ চিৎকার করে বলবে!

ওমা আই কই! ওমা আই কই! ম্যানেজার ম্যানেজার!

ম্যানেজারঃ ইয়েস স্যার!

ইমতিঃ আয় আইনেরে পুং মারছি নি ক্যান?

ইতরামি চুদাও হ্যাঁ!

ম্যানেজারঃ ওমা আমি কি করলাম!

ইমতিঃ পুকুররে সুইমিং পুল সুদাও ক্যান? ???

ফারসি সরে যাবে!

ম্যানেজার ভয় পাবে!

ইমতিয়াজ ইচ্ছামত ঝারি গালি দিবে!

ম্যানেজার আর ইমতিয়াজ সে লেভেল এর মারামারি লাগবে!

সিউজ, রাজ , রানভির বাহবা বাহবা দিবে!

ফারসি ও মেয়েটা এসে ওদের থামাবে!







দৃশ্য~ ৮ সকাল

ফারসি , মেয়ে

মেয়ে~ হ্যালো গুড মর্নিং নায়ক সাহেব!

ফারসি~ হাই মর্নিং!

মেয়ে~ কেমন আছেন_

ফারসি~ এইতো ভালই!

মেয়ে~ পড়া শোনা?

ফারসিঃ মাস্টার্স

মেয়েঃ ওয়াও ফাইন!

ফারসিঃ আপনি কি এখানেই থাকেন?

মেয়েঃ হ্যাঁ এটা আমার বাবার রিসোর্ট!

ফারসিঃ বাহ!

মেয়েঃ আমি কি আপনার হাত ধরে হাটতে পারি?

ফারসিঃ হুম পারেন!

দুইজন দুইজনার হাত ধরে হাঁটবে

গান হবে, কিছু দৃশ্য হবে!

তারপর আবার ৬ নাম্বারে যাবে!



দৃশ্য~ ৯ রাত

রুমের ভিতর!

ফারসি , মেয়ে ইমতি, সিউজ , রাজ , রানভির

ফারসিঃ তোরা একটু বাহিরে যা!

ইমতিঃ আই যাইতম ন! আই ভিডিও করি ইন্টারনেটতন ছারি দিয়ুম!

ফারসিঃ এই পাগলারে সরা ত!

ইমতি রে নিয়ে যাবে ওরা তিন জন! আই যাইতে চাইন! আই দেকুম! হেতিরা কি করে!





দৃশ্য~ ১০ রাত

ছাঁদে

ইমতি, সিউজ, রাজ , রানভির

ওরা সবাই মিলে গান গাবে আর নাচবে! কোক খাবে বিড়ি খাবে! গান গাইবে!



দৃশ্য~ ১১ রাত

বাহিরে --------------

ইমতি, সিউজ, রাজ , রানভির

সবাই ছাঁদ থেকে নেমে যাবে! বাহিরে এসে দেখবে! একটা ছোট কৌটা…।।

সিউজ~ পেয়েছি বে! খুলে ঘ্রান নিতেই উল্টে পরে যাবে!

ইমতি ত অবাক!

খাইছে!

দ্রুত রুমের দিকে ছুটে যাবে!

ফারসি কে অজ্ঞান হয়ে পড়ে থাকতে দেখা যাবে!



ফ্ল্যাশব্যাক!

মেয়েটা সাথে রুমে একা ফারসি!

মেয়েটি তার সামনে এসে বলবে!

হাই হ্যান্ডসাম!

তুমি এত কিউট কেন বলত_

ফারসি~ মেয়েরা কিউট হইয় ছেলেরা কিউট হয় না!

মেয়েটা তার মাথাড় চূল একটু নাড়িয়ে দিবে!

দুইজনের কিছু অন্তরঙ মহুরত্ব!

অত~পর মেয়েটি মলম দিয়ে তাকে অজ্ঞান করে ফেলবে!

তারপর সব নিয়ে পালিয়ে যাবে!



দৃশ্য~ ১২ রাত

বাহিরে --------------

ইমতি, সিউজ, রাজ , রানভির

মদের বোতল ,মদ খেতে খেতে মাতলামি করবে!

আই শেষ! যা আছিলাম তাও শেষ! হেতি আইর জাইঙ্গা লই গেছে! আর শেষ! আই আর বাঁচতাম চাই ন! ফারসি হুডোস না কিল্লায়_

ফারসিঃ যত বাধা আসুক নায়ক আমি হবই!

আমি ঘুমাব!

সিউজঃ উঠে কাঁদবে! আমার কি হয়েছে বে!

ইমতিল তুই হুতি যা! হুতি যাহ!

ফারসির সাথে গলাধরাধরি করে কাঁদবে!

আই আর বাঁচতাম চাই ন! একটা মাইয়া আইরে মারি দিছে!

রাজ ও রানভির মাথা নাড়াবে, একটু মদ খেয়ে শুয়ে পড়বে!

ইমতিয়াজ আর ফারসি কাঁদতে থাকবে আর মত খাবে!

- ওরে জুলেখা!

ফারসিঃ জুলেখা কে?

ইমতিঃ জুলেখা আয়ের প্রেমিকা আছিল!

ফারসিঃ ওরে নিলা!

নিলা কিডা?

নিলা আমারও প্রেমিকা ছিল!

ওরে জুলেখা হিক হিক হিক!

তোরা মাইয়ারা আইগ রে **** মেরি দিলি!


শেষ

গল্পঃ নামাজ (জুম্মাবার এর তাৎপর্য )


নামাজঃ সিনঃ ১

স্থানঃ ফাকা মাঠ

চরিত্রঃ হেলাল, ইমতিয়াজ , হৃদয়

জুম্মাবার সবাই মসজিদে নামাজ পড়তে যাচ্ছে হঠাৎ দেখা যাবে! হেলাল কে কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনছে!

ইমতিয়াজঃ হেলাল তুমি নামাজে যাবে না?

হেলালঃ সালাম ভাই! না ভাই জুমার নামাজ খুব একটা পড়া হয় না! আর আজ একটা দাওয়াত আছে!  


ইমতিয়াজঃ হেলাল আল্লাহ তায়ালা প্রতি সপ্তাহে মানবজাতির সমাবেশ ও ঈদের জন্য এ দিন নির্ধারণ করেছিলেন। কিন্তু পূর্ববর্তী উম্মতরা তা পালন করতে ব্যর্থ হয়। ইসলামের জুমার গুরুত্ব অপরিসীম। স্বয়ং আল্লাহপাক কোরআন পাকে ইরশাদ করেন ‘হে মুমিনগণ জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের উদ্দেশেও দ্রুত ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর’। সূরা জুমা, আয়াত নং-৯।


হেলালঃ ভাই নেক্সট জুম্মা তে নামাজ পড়বো!

ইমতিয়াজঃ হেলাল তুমি কি বলতে পারবে? এর পরের জুম্মা তুমি পাবে??? তুমি কি জানো আজ রাতের পর কাল ভোর তুমি দেখতে পাবে? রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘কোনো মুসলমান জুমার দিনে অথবা রাতে ইন্তেকাল করলে আল্লাহ তাকে কবরের ফিতনা, কবরের সওয়াল-জওয়াব ও আজাব থেকে রক্ষা করবেন।’ তিরমিজি, মিশকাত

হেলালঃ ভাই আমরা অনেকেই এর ফজিলত জানি না! সবাই হেলায় নামাজ ছেড়ে দিয়েছি!

 

ইমতিয়াজঃ আল্লাহর রাসুল (সা.) আরও বলেন, ‘জুমার দিনে যে ব্যক্তি গোসল করে জুমার নামাজের জন্য যায় এবং সামর্থ্য অনুযায়ী নামাজ আদায় করে, এরপর ইমাম খুতবা শেষ করা পর্যন্ত নীরব থাকে। এরপর ইমামের সঙ্গে নামাজ আদায় করে। তবে তার এ জুমা থেকে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত এবং অতিরিক্ত আরও তিন দিনের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।’ (মুসলিম, হাদিস নং : ২০২৪)

হেলালঃ সুবাহানাল্লাহ!

এইদিকে   হৃদয় ঢালির এন্ট্রি হবে!

ঢালিঃ জুমার নামাজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও বরকতময়। আমরা অনেকেই জুমার নামাজকে অবহেলা করে থাকি। অযথা ও বিনা কারণে কখনও জুমার নামাজ পরিত্যাগ করা যায় না। এ ব্যাপারে শরিয়তে কঠিন সতর্কবাণী দেওয়া হয়েছে। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি অবহেলা করে তিন জুমা পরিত্যাগ করে, আল্লাহ তাআলা তার হৃদয় মোহরাঙ্কিত করে দেন।’ (তিরমিজি হাদিস নং : ৫০২)

 

ইমতিয়াজঃ শুধু তাই নয়!

রাসূলুল্লাহ (স.) বলেন  যে সমস্ত লোক জুমার নামাজ থেকে দূরে থাকে (পড়ে না) তাদের সম্পর্কে বলেছেন, নিশ্চয়ই আমার ইচ্ছা হয় যে আমি কাউকে নামাজ পড়ানোর আদেশ করি, সে মানুষকে নামাজ পড়াক। অতঃপর যে সমস্ত লোক জুমার নামাজ পড়ে না, আমি তাদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিই। (মুসলিম : ৬৫২, মুসনাদে আহমাদ : ৩৮১৬, মুসনাদে ইবনে আবি শাইবা : ৫৫৩৯, আসু-সুনানুল কুবরা : ৪৯৩৫)

 

হেলালঃ এক্সপ্রেশন

ঢালিঃ  রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিনে সুন্দর করে গোসল করবে, অতঃপর তেল ব্যবহার করবে এবং সুগন্ধি নেবে, তার পর মসজিদে গমন করবে, দুই মুসল্লির মাঝে জোর করে জায়গা নেবে না, সে নামাজ আদায় করবে এবং ইমাম যখন খুতবা দেবেন, চুপ করে মনোযোগ সহকারে তাঁর খুতবা শুনবে। দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ে তার সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। (মুসনাদে আবু দাউদ : ৪৭৯)

ইমতিয়াজঃ রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরপর তিনটি জুমা বিনা ওজরে ও ইচ্ছা করে ছেড়ে দেবে, আল্লাহ তাআলা ঐ ব্যক্তির অন্তরে মোহর মেরে দেবেন। (তিরমিযী,আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)

হেলালঃ চোখে পানি চলে আসবে! ভাই জীবনে অনেক ভুল করছি! নামাজ ছেড়ে দেয়া অনেক বড় ভুল একজন মুসলিম হিসাবে!

ইমতিয়াজঃ চল হেলাল এখন থেকে নামাজ মিস করা যাবে না! আমাদের সাথে চল! আমরা নামাজ পড়তে যাই! J

ভয়েস ওভার

রাসূল (সা.) বলেছেন, জুমা ত্যাগকারী লোকেরা হয় নিজেদের এই খারাপ কাজ হতে বিরত থাকুক। (অর্থাৎ জুমার নামাজ আদায় করুক), নতুবা আল্লাহ তাআলা তাদের এই গোনাহের শাস্তিতে তাদের অন্তরের ওপর মোহর করে দেবেন। পরে তারা আত্মভোলা হয়ে যাবে। অতপর সংশোধন লাভের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হয়ে যাবে। (মুসলিম)

মহান আল্লাহ তাআলা সবাইকে নিয়মিত জুমার নামাজ আদায় করার তওফিক দিয়ে ভয়াবহ শাস্তি থেকে সবাইকে হেফাজত করুন 

প্রেম বিসর্জন - গল্প (কমেডি)


 প্রেম বিসর্জন - গল্প (কমেডি)  লেখকঃ  এম এস পলাশ

দৃশ্য~ ১

চরিত্র~ ইমতি, বিল্লা, জিদু

ইমতিঃ একটা সিগেরেট ধরিয়ে বলবে,

এই জীবন রেখে আর কি হবে। ভাবতেছি বিষ খেয়ে মরবো৷

বিল্লাঃ ভাই টাকা দেন বিষ কিন্না নিয়া আসি।

জিদুঃ তুই কি বিষ চিনোস? যদি খাইয়া না মরে?

বিল্লাঃ (বিষন চিন্তত মনে) আচ্ছা ভাইজান বিষ খাইবেন কোন দুঃখে?

ইমতিঃ লাইফে যে পরিমাণে ছ্যাকাভ্যাকা খাইছি, আর বাচার ইচ্ছা নাই৷ আজ জরিনার বিয়া। মনডা উদাস লাগতেছে৷

মনে হয় দম আটকায় মইরা যামু।

ওরে জরিনা --------++-- (কান্না)

ইণ্টো শুরু হবে ---------------------------------------------------------------------

বিল্লার হাতে টাকা দিয়ে বলবে যা ইন্দুর এর বিষ কিন্না নিয়া আয়৷

বিল্লাঃ ইন্দুরের বিষ খাইয়া যদি না মরেন???

ইমতিঃ তুই অযথাই কথা বলস। চোখের সামনে থেকে দূর হ।। বাL....

 

দৃশ্য~ ২

চরিত্র~  বিল্লা, দোকানদার

দোকানে গিয়ে বিষ কিনে আনবে , বিল্লা ।

দৃশ্য~ ৩ 

চরিত্র~ ইমতি, বিল্লা, জিদু ও রিতা

ইমতি সিগারেট ধরিয়ে খাবে ।

এই অবস্থায় রিতা সামনে দিয়ে যাবে

ইমতি~ রিতা কেমন আছো_ ?

রিতাঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌ ভালো আছি আপনি কেমন আছেন ইমতি ভাই!

ইমতিঃ ভালো নাহ! মাথা আজ অনেক হট! শোনো রীতা

রীতাঃ জী ভাই ।

ইমতিঃ আমার চল্লিশার দাওয়াত । তোমারে এডভান্স দাওয়াত! 

রিতাঃ বলেন কি! আপনার চল্লিশা

ইমতিঃ ঠিক করেছি সুসাইড করবো । বিষ খাইয়া মরমু! বিল্লা গেছে বিষ কিনতে আমার জন্য!

এক নাম্বার ইন্দুরের বিষ!

রিতাঃ তাহলে আজ আপনার বিষ খাওয়া দেখেই তারপর বাসায় যাবো!

বিল্লা আসার পর --------------------------------------------------------------

ইমতিঃ বিল্লা বিষ আনছিস?

বিল্লাঃ হ ভাই বিষ কিনে আনছি , ইন্দুর এর  বিষ! খাইয়া মরবেন কিনা সিউর না!

শুনছি একটা ইন্দুর এই বিষ খাইয়া বেহুঁশ ছিল ১০ দিন!

রিতাঃ হাসবে --------

বিল্লাঃ রিতা আপা ভালো আছেন? আপনারে খুব কিউট লাগতেছে

রীতাঃ থ্যাংকস বিলা ।

বিল্লাঃ বিষ কিনে আনছি এই যে দেখেন , ইমতি ভাই খেয়ে এখনি মরবে!

জিদুঃএই বিষ খাইয়া মানুষ কেমনে মরবো!  একটা বিলাইও তো মরবো না!

বিল্লাঃ তাইলে ভাই , আমি খাইয়া টেস্ট কইরা দেখি মরি কিনা!

ইমতিঃ কস কি!

বিল্লাঃ বিষ খেয়ে অজ্ঞান!

ঠাশ করে পড়ে যাবে মাটিতে!

রিতাঃ আরে আরে ----------------- অবাক হয়ে যাবে!

জিদুঃ ভাই ওরে হসপিটাল নিতে হইবো ........


দৃশ্য  ~ ৪ 

চরিত্র~ ইমতি, বিল্লা, জিদুঃ

ইমতিঃ একটা সিগেরেট ধরিয়ে বলবে, বিষ খেয়ে মরার চিন্তা ক্যান্সেল করেছি। ভাবতেছি! ফাঁসি দিয়ে মরবো!

জিদুঃ একটা লম্বা দড়ি আন!

জিদুঃ ভাই লম্বা কি দড়ি আনুম?

বিল্লাঃ ভাই আমারে দেন আমি আনি!

ইমতিঃ তোর আইনা কোন কাম নাই , তুই দড়ি আনতে গিয়ে পড়ে কি আনবি না তুই ঝুইল্লা টেস্ট করবি আল্লাহ জানে!

বিল্লাঃ ভাই এইবার সিউর , এমন দড়ি আনুম , আমরা তিন এক সাথে ঝুলুম কিন্তু  দড়ি ছিঁড়ব না!

ইমতিঃ যা তাইলে লইয়া আয়! জিদু ,

জিদুঃ জি বড় ভাই

ইমতিঃ একটা বড় দামড়া গাছ ম্যানেজ কর গাছে ঝুলে মরুম ।

জিদুঃ দামড়া গরু চিনি, কিন্তু গাছ  ত চিনি না ভাই!

ইমতিঃ আদি কালের বট গাছ খুইজ্জা বাহির কর! 

 

 

দৃশ্য  ~ ৫

চরিত্র~ শুটিং ইউনিট

শুটিং চলছে , যেখানে নায়ক নায়িকের রোমাণ্টিক শট নেয়া হচ্ছে!

 


দৃশ্য  ~ ৬   

রাত -------------------------------------------------------

চরিত্র~ ইমতি, বিল্লা, জেদু , শুটিং ইউনিট , নায়ক , নায়িকা ।

একটা শুটিং স্পটে শুটিং স্পটে শুটিং চলছে!

ইমতি আসবে , ভাইজান কি নায়ক!

নায়কঃ জি হ্যাঁ ------------

ইমতিঃ আহেন একটু কোলাকোলি করি! 

নায়কঃ আরে আরে ---------------

নায়িকা সামনে আসবে +-----------------

ইমতিঃ ইনি কি নায়িকা ------------

নায়কঃ হ্যাঁ ----------------

ইমতিঃ আসেন কোলাকোলি করি --------- আজ আমি সুসাইড করবো!

নায়িকা ভয়ে চিৎকার দিয়ে দৌড়ে চলে যাবে -------- 

ইমতিঃ চিৎকার দিল কি জন্য কিছুই বুঝলাম না ...।।

নায়কঃ আপনি কিছু বলবেন? আমার একটু পর শুট

ইমতিঃ আর বলে কি  হবে!                                                

আজ আমি মরে যাবো!

নায়কঃ মানে?

ইমতিঃ ভেবেছি আত্বহত্যা করবো।

নায়কঃ হা করে তাকিয়ে থাকবে!

বিল্লাঃ ভাই দড়ি কেনে আনছি , আপনার গলার মাপ নিমু?

ইমতিঃ গলার মাপ নিবি নে!

বিল্লা গলার মাপ নিবে তারপর

নায়ক এর গলার মাপ নেয়া হবে!

নায়কঃ বলে উঠবে ইন্নালিল্লাহ!


দৃশ্য  ~ ৭

রাত   ----------------

চরিত্র~ ইমতি, বিল্লা, জেদু ,

গাছ তলায় ইমতি, বিল্লা, জেদু ,

দাড়িয়ে থাকবে!

ইমতিঃ এত ছোট দড়ি , এটা দিয়ে আমার মাথাই ঢুকবো না!

বিল্লাঃ আপনার গলার মাপ নিছি মাথার মাপ ত নেই নাই!

ইমতিঃ তোরা আমার সামনে থেকে এখনি দূর হো! ্যাহ ভাগ!

বিলাঃ কাঁদতে কাঁদতে বলবে , ভাইজান আপনারে আমরা অনেক ভালোবাসি , আমার বড় ভাই নাই আপনারে ভাই মানি। আমি নিজে মরুম আমারে মারেন তাও আপনি মইরেন না! আমি নিজে বিষ খাইছি আপনারে খাইতে দেই  নাই! ইচ্ছা কইরা দড়ি ছোট করছি , ফাঁস না নিতে পারেন!

আপনি থাকেন ভাইজান । জিবনটা অনেক সুন্দর! আপনি কল্পনা করতে পারবেন না।

জীবনটডা অনেক ছোট , একটা হাওয়াই মিঠাই এর মত! মুখে দেয়ার আগে আসমানে উইড়া যায়!  

বাইচ্চা থাকার ভিতর কি যে আনন্দ!

ইমতিঃ ঠিক আছে ----------- সিধান্ত ক্যান্সেল----------------------- রিতারে একটু খবর দে ওর জন্য মনডা উদাস লাগতেছে!

জিদু আর বিল্লা আনন্দে নাচানাচি করবে!

 

দৃশ্য  ~ ৮

রাত   ----------------

চরিত্র~ ইমতি, রিতা

ইমতি দাড়িয়ে সিগেরেট খাচ্ছে শীতের রাত অন্ধকার এর নিরবতা দেখছে অবাক হয়ে চেয়ে । রিতা আসবে,

রিতাঃ আমাকে ডেকেছেন ইমতি ভাই?

ইমতিঃ ভাইয়া ডাকবা না রিতা ,  অন্তরের গহিনে যাইয়া ছেদ কইরা ব্যথা লাগে। 

রিতাঃ আচ্ছা বলবো না! তবে কি বলে ডাকবো?

ইমতিঃ বড়ই চিন্তার বিষয়! তবে ভেবে চিন্তে সিধান্ত নিলাম , আমি আর সুসাইড করবো না! সুন্দর জগৎটা আবার দেখবো! তুমি কি থাকবা আমার সাথে রিতা?

রিতাঃ থাকবো কিন্তু বিয়ের পর!

ইমতিঃ তাহলে হাতটা ধরি! চাদ দেখবো আজ দুইজনে!

রিতাঃ কই চাঁদ দেখেন আজ ত আমাবস্যা!

ইমতিঃ একটু আগে না চাঁদ উঠছিল গগনে! শ্যালা গেলো কই! 

একটা গান শোনাই কি বল?

রিতাঃ হুম শোনান ।

দুইজন হাটতে হাটতে -------------------------------------------

যেতে যেতে পথে তোমাতে আমাতে চাঁদ উঠেছিলো গগনে  হেই হেই হেই!

 

শেষ -----------------------------

ম্যাজিকের জগৎ রহস্যের জগৎ... এসো নতুন কিছু ম্যাজিক শিখি

 


ম্যাজিকের জগৎ রহস্যের জগৎ। অসম্ভব, বিস্ময়কর দৃশ্য দেখানোই হল ম্যাজিক। প্রত্যেক মানুষের-ই কমবেশি ম্যাজিকের কৌশল জানতে ইচ্ছা করে, ইচ্ছা করে অলস সময়য়ের  মাঝে মধ্যে দু-একটা ম্যাজিক দেখান। তাছাড়া ছোটখাট পারিবারিক অনুষ্ঠান বা যে কোন অনুষ্ঠানে আত্মীয় স্বজন বা বন্ধু মহলে  জনপ্রিয়তা পাওয়া যায় যদি কিছু  ম্যাজিক জানা যায়। যারা স্কুল-কলেজে পড়ে বা যে কোন ব্যক্তি যার একটু রহস্যময় ব্যক্তি হওয়ার ইচ্ছা জাগে ।  অনেক গুলো পর্ব নিয়ে সাজানো আমার এই ম্যাজিক টিউনস আশা করি সবার সবার ভালো লাগবে । চলুন আগে জেনে নেই  কি ভাবে ম্যাজিক শিখা যাই  🙂

প্রদর্শন ভঙ্গি (Showmanship) ম্যাজিকের সবচেয়ে বড় দিক। কিভাবে ম্যাজিকটি প্রদর্শন করলে সুন্দর হবে আকর্ষনীয় হবে, কিভাবে ম্যাজিকটি আপনি  উপস্থাপন করবে তাই প্রদর্শন ভঙ্গি। একই ম্যাজিক বিভিন্ন ভাবে প্রদর্শন করা যায়। আপনার  প্রদর্শন ভঙ্গি  আপনার মেধা ও শিল্পগুণের পরিচয় বহন করবে। তাই ম্যাজিকের একটি মুখ্য বিষয় “প্রদর্শন ভঙ্গি”- এর সঙ্গে আর একটি মুখ্য বিষয় “অভ্যাস” জড়িত। নতুন ম্যাজিকগুলো ভালভাবে অভ্যাস করলেই প্রদর্শন ভঙ্গি ভাল হবে। প্রথম শিক্ষার্থীর জন্য ম্যাজিক শেখার মূল মন্ত্র-ই ‘অভ্যাস’।

ছোট বেলায় আমিও উড়ার চেষ্টা করতাম কিন্তু আমি পারি নাই ,  মানুষ কি উড়তে পারে ???? একজন পারে বলুন ত কে ??

বিখ্যাত যাদুশিল্পী  David Copperfield

SIR David Copperfield বিখ্যাত যাদুর গুলোর মধ্য থেকে  কয়েকটি  ইউটিউব থেকে

আরেকটি হল

David Copperfield - Vanishing the Statue of Liberty

এই ম্যাজিক টা দেখে আমি রীতিমতো অবাক কি ভাবে David Copperfield উড়তে পারেন !!!!

David Copperfield - Flying (Levitation)

লিংক গুলো তে CLICK করলে ম্যাজিক গুলো দেখতে পাবেন ইউটিউব থেকে

ম্যাজিক দেখাতে গেলে দ্রুত কাজ সমাধান করাও শিখতে হবে। উপস্তিত বুদ্ধি থাকতে হবে। অর্থাৎ ম্যাজিক দেখাতে  চালাক লোক হতে হয় তা সবাই মানে। এটি বোকা লোকের কলা নয়, এটি বিজ্ঞ লোকের কলা বা শিল্প। তাইতো WIZARD উৎপত্তি হয়েছে এভাবে “WISE MENS’ ART” বা সংক্ষেপে WIZARD (যাদুকর) আবার MAGIC কথাটির উৎপত্তিও একইভাবে MAGI কথাটির অর্থ চালাক বা বুদ্ধিমান লোক (পুরোহিত বা বিজ্ঞমন্ডলী)। সুতরাং MAGIC মানে যে “বুদ্ধিমান লোকের কাজ” । তেমনি বুদ্ধির সঙ্গে কিছু অদ্ভুত বস' যেমন আঁকাবাঁকা অচেনা গাছের ডাল, হরিণের শিং, হাড়-হাড্ডি থাকলে ম্যাজিকের প্রয়োজনীয় একটা দিক “ম্যাজিক দেখানোর পরিবেশ” সৃষ্টি হয়। ম্যাজিক দেখানোর আগে পরিবেশ সৃষ্টি করে নিতে হবে তাহলে খুব ছোট ম্যাজিকও দর্শকের নিকট মহাবিস্ময় সৃষ্টি করবে। ম্যাজিক দেখানোর আগে পরিবেশ সৃষ্টি যেমন করতে হবে তেমনি পরিবেশ অনুভবও করতে হবে। যখন দু-একজন কে ম্যাজিক দেখাবেন  তখন তার মন-মানসিকতা বিচার করে ম্যাজিক বেছে বেছে দেখাবেন । আর একটা জিনিস লক্ষ্য রাখবেন, যেসব ম্যাজিক দেখাতে গেলে সহকারী বা Confederate দরকার তারাও যেন চালাক চতুর হয়। তাছাড়া যদি কখনও দেখেন আপনার জানা কোন ম্যাজিক কোন পেশাদার যাদুকর দেখাচ্ছেন তাহলে তা ধরতে যাবেন না বা কখনই অন্য কোন যাদুকরের সম্মান নষ্ট না হয়  । চেষ্টা করবেন  যাদুকরটি যেন আরো ভালভাবে ম্যাজিক দেখাতে পারেন । ম্যাজিকের উদ্দেশ-ই হল “নির্মল আনন্দ” দেয়া।

আজ আমি আপনাদের কয়েকটি  ম্যাজিক শিখাবো ১০ পর্বের এই ম্যাজিক এর মধ্য এটি ১ম পর্ব 🙂 তবে স্যার David Copperfield এর মতো    ম্যাজিক না দেখাতে পারলেও ।   আমার দেখানো ম্যাজিক গুলো অনেক মজার হবে 🙂

যেমন আজ আমি আপনাদের সাথে  শেয়ার করবো ২ টা ম্যাজিক । আশা করি সবার খুব ভালো লাগবে ।

ওজন দেখে তাস বলা

যাদুকর  তাসের খেলা দেখান দুই রকমের

যথাঃ ১. সাধারণ তাসের ম্যাজিক (হস্ত- কৌশলের প্রয়োজন পড়ে)

এবং ২. বিশেষ ভাবে তৈরি তাসের ম্যাজিক।

ওজন দেখে তাসের সংখ্যা বলার এই ম্যাজিকটি সাধারণ তাসের ম্যাজিক অর্থাৎ শুধু মাত্র এক সেট তাস হলেই ম্যাজিক দেখান শুরু করা যায়।

কোন দর্শককে অনুরোধ করুন এক প্যাকেট তাস হতে ১০ এর বেশি যতগুলো ইচ্ছা তাস নিতে। তারপর আপনাকে না জানিয়ে তাসগুলো গুনতে বলুন । যে সংখ্যক তাস হল তার একক ও দশক মনে মনে যোগ করতে বলুন । যোগফলের সমান সংখ্যক তাস, দর্শকের নেয়া তাস হতে বাদ দিতে বলুন। এবার আপনি  দর্শকের অবশিষ্ট তাস হাতে নিয়েই বলে দিতে পারবেন  তাতে কতগুলো তাস আছে।

একটা উদহারণ নেওয়া যাক। ধরা যাক আপনাকে না দেখিয়ে দর্শকটি ২১টি তাস তুলে নিল। এবার সংখ্যাটির একক ও দর্শক যোগ করলে (২ + ১) = ৩ হয়। আপনার  কথামত দর্শকটি ৩টি তাস তার নেয়া ২১টি তাস হতে বাদ দিল। তহলে তাঁর হাতে থাকল ২১ - ৩ = ১৮ টি তাস। আপনি অবশিষ্ট তাসের গোছা হাতে নিয়ে অনায়াসে বলে দিতে পারবেন  ১৮টি তাস আছে। দর্শক খুব অবাক হবে। শুধু মাত্র তাসের গোছার ওজন দেখে তাসের সংখ্যা নির্ভূল ভাবে বলে দেওয়া ম্যাজিক নয়ত কি?

কি ভাবে ????

এই ম্যাজিকটি কৌশল খুব সোজা। ম্যাজিক দেখানোর আগে আপনাকে  শুধু দেখে নিতে হবে ৯টি তাস কতখানি মোটা, ১৮টি তাস কতখানি মোটা, তেমনি ২৭ ৪৬ ও ৪৫ টি তাস কেমন মোটা। এটুকুই তোমাকে একটু অভ্যাস করতে হবে  তাহলেই এই ম্যাজিক দেখানো যাবে। কারণ ইচ্ছামত যত তাসই দর্শক গ্রহণ করুক, তার একক ও দশকের যোগফলের সংখ্যক তাস রেখে দিলে তাকে “৯, ১৮, ২৭, ৩৬, ৫৪” (৯ এর ঘরের নামতা?)- এর যে কোন একটির সংখ্যক তাস অবশ্যই থাকবে। আরো দু’একটি উদাহরণ দেয়া যাক ”
১১ - ২ (১ + ১) = ৯
১৪ - ৫ (১ + ৪) = ৯
২০ - ২ (১ + ০) = ১৮
৩১ - ৪ (১ + ১) = ২৭
৪২ - ৬ (১ + ২) = ২৬
৫২ - ৭ (১ + ২) = ৪৫

কেমন লাগলো এই ম্যাজিকটি ?????? জানাতে ভুলবেন না কিন্তু 🙂

অংকের ছোট্ট ম্যাজিক

এই অংকের ম্যাজিকটি ছোট্ট হলেও কম আশ্চর্যজনক নয়।
প্রথমে দর্শককে অনুরোধ করুন  পাশাপাশি তিনটি একটি রকম অংক লিখতে (যেমন, ১১১, ২২২ প্রভৃতি)। তারপর তাকে ঐ অংক তিনটির যোগফল দিয়ে ঐ তিন অংকের নির্বাচিত সংখ্যাকে ভাগ করতে বলুন । আবার আপনি  বলুন  “এই অংকের ম্যাজিকে আমি কিছুই শুনিনি বা দেখিনি। আপনি ইচ্ছামত তিনটি একটি রকম সংখ্যা লিখে, সংখ্যা তিনটির যোগফল দিয়ে ভাগ কররেছেন। তবুও আমি যাদুর সাহায্যে বলে দিতে পরি তার উত্তর। (এবার আপনি এমন ভাব করেন যেন কোন জিনের থেকে উত্তরটি শুনে নিচ্ছেন ) ব্যাস্‌ বলে দিন  ৩৭। আশ্চর্য্য“ রেজল্ট সটিক।

কি ভাবে ????

আসলে সে একই রকম তিন অংশের যে সংখ্যাটি লিখুক না কেন উত্তর সর্বদা ৩৭ হবেই। যেমন, ৪৪৪ কে ১২ (৪ + ৪ + ৪) দ্বারা ভাগ করলে ৩৭ হয়।
এর উত্তরটা সব সময় এক হয়, তাই একই দর্শককে দুবার দেখান যায় না। তবে এর উত্তরটা অন্যভাবেও প্রকাশ করা যায়। একটা ছোট কাগজে লেবুর রস দিয়ে ৩৭ লিখে রাখলে শুকলে কিছুই বোঝা যায় না। উত্তর বলার আগে সবার সমানে পানিতে কাগজটা ভিজালেই ৩৭ ফুটে উঠবে। (সংগ্রহ)

আজ আমি আপনাদের সাথে অনেক গুলো ম্যাজিক শেয়ার করলাম , শিখালাম যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে  তবে  কেমন হয়েছে জানাবেন কিন্তু 🙂



টরেন্ট কি ? এবং কি ভাবে টরেন্ট থেকে ফাইল ডাউনলোড করবেন ?

 


বর্তমানে ফাইল শেয়ার এর জন্য জনপ্রিয় মাধ্যম হলো টরেন্ট। ইদানিং কপিরাইট পাইরেসির কারনে আপলোড

সাইটের ফাইল ডিলিট হয়ে যাচ্ছে যেমন আমার প্রায় ৪ বার মিডিয়াফায়ার ব্যান করলো :/ কি নেই এতে? আপনি যা চাবেন তার সব কিছুই পাবেন টরেন্ট এর মাধ্যমে। গেমস, মুভি, মিউজিক ভিডিও, সফটওয়ার আরো কত কি।

যেমন এই সাইট গুলো দেখেন

http://kickass.to/
http://thepiratebay.org/
http://isohunt.com/
http://www.mininova.org/
http://www.torrentreactor.net/

Torrent কি : P2P ফাইল শেয়ার ।
P2P কি : Peer 2 Peer .
Peer কি : যে একি সময়ে ডাওনলোড ও আপলোড করে।
Seeds কি: যে আপলোড করে।
Client কি : যে সফটওয়ারের মাধ্যমে টরেন্ট ডাওনলোড করা হয়।
Tracker কি : যে সার্ভারে টরেন্ট ফাইলটা রাখা হয় অর্থাৎ ট্র্যাকার হলো মাধ্যম।

বুঝতেই পারছেন সবাই টরেন্ট দিয়ে যে ফাইলটা download করবেন সেটা নিজস্ব কোন সার্ভার নেই।

সে ফাইলটা আসছে অন্য কারোর পিসি থেকে !!!! টরেন্ট এর ফাইল অন্য কোন আপলোড সাইটে থাকে না যেমন

মিডিয়া ফেয়ার ইত্যাদি অনেক সময় দেখবেন টরেন্ট ডাউনলোড করার সময় আর ডাউনলোড হয় না মানে সে পিসি

এখন বন্ধ আছে :/ টরেন্ট এর ডাওনলোডের স্পিড আপনার নেটের গতির উপর নির্ভর করে না। এটা কমতেও

পারে আবার বাড়তেও পারে কারন সবকিছু নির্ভর করে Seeds ও Peers এর উপর এইগুলো যত বেশি পাবেন তত বেশী স্পিড পাবেন ডাওনলোড এর।

Seeds ও Peers রা যদি স্লো গতির নেট ইউজ করে, তাহলেও আপনি আর ডাওনলোড স্পিড বেশী পাবেন না।

কিভাবে টরেন্ট ডাওনলোড করবেন।

আমি সাধারণত ব্যাবহার করছি µTorrent নামের এই সফটওয়্যারটি জটিল একটা সফটওয়্যার

আমি এটা দিয়েও মুভি, গেমস নামাই আর হুম ডাউনলোড করতে নিচের লিংক ক্লিক করুন তারপর সব বলছি আস্তে আস্তে

Download Link

অথবা bid torrent নামের সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করতে পারেন

ডাউনলোড করুন

http://www.bittorrent.com/

ডাউনলোড করছেন ?? তারপর এখন একটা টরেন্ট সাইটে যান যেমন এটা  http://kickass.to/


এখানে একটি ডাউনলোড লিংক টরেন্ট এর পেজ পাবেন তারপর নিচে থেকে ডাউনলোড লিংক ক্লিক করুন


এইরকম একটি বক্স আসবে তারপর টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করুন একদম ইজি না পারার কিছু নাই .


পনারাদি ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার দিয়ে টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করতে চান তাহলে এই লিঙ্কে যান অথবা http://www.zbigz.com তারপর সেখানে টরেন্ট ফাইল টা আপলোড করে দিন সে এখন আপলোড করবে আর আপনাকে একটু পর একটি লিঙ্ক দিবে জিপ ফাইলের মত তারপর IDM দিয়ে ডাউনলোড করতে পারবেন । 

star 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটারstar 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটারstar 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটারআমার এই লেখাটি দেখার জন্য আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ star 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটারstar 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটার

very nice ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটার
star 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটার

২৪ বছর আগের কম্পিউটারের কিছু সফটওয়্যার ও গেমসগুলো!


২০০০ সাল এর কথা আজ থেকে 24 বছর আগে । বাবা বাসার জন্য একটি কম্পিউটার কিনে আনেন । তখন RAM ছিল 128 এম বি । প্রসেসর ছিল
পেন্টিয়াম 3 ঠিক । অপারেটিং সিস্টেম ছিল Windows 98 !!!

বাসায় নতুন কম্পিউটার পেয়ে আমার যে কত আনন্দ !!!! তবে খুব কম স্পিড আর একবার কম্পিউটার Restart দিলে তো কথাই নেই ।

পিসি শেষ তারপর বাবার সব বকা আমি একা খেতাম 🙁

এই ভাবে যে কত বার পিসি নষ্ট করছি আল্লাহ্‌ জানেন আর বাবার বকা তো ফ্রি ছিল

যখন আমি প্রথম এই বিস্ময়কর বিগ মেশিনে হাত দেই । আমার ভয়ে আত্মা একাকার হয়ে গেলো


হাত কাঁপতে কাঁপতে এই গেমসটি খেলছিলাম নাম Game Sky Roads 3D !!!!

Download link


তারপর আরও অনেক গেমস খেলেছি Erasa, para , Bow &ARROW , Need For Speed , Virtua Cop 2 , Road Rash ,

জোশ এই গেমসটি বড়রা বেশি খেলতো নাম PARA





Download Link


Bow & ARROW গেমস

গেমসটি আমার খুব প্রিয় আজও খেলি আর হয়ে যাই নস্টালজিক

DOWNLOAD LINK


তারপর খেলতাম Road Rash কে পারবে রেসে আমার সাথে আমার আগে যে যেত তাকে ধুম করে একটি লাথি দিয়ে দিতাম 😛

পুরা লোল আর সব উড়ে যেত বহুদূরে 😛 হা হা হা 😛

গেমসটা সত্যি খুব মজার ছিল । লাথি দিতে যে কত টেস্ট আহা !!! এই গেমস খেলে বুজলাম । তবে সার্জেন খুব জ্বালাতো

মাজে মাজে আমিও নিজে পড়ে যেতাম । বাট ইটস ড্যাশ নট ম্যাটার ফর মি

কত যুদ্ধের পর ফাস্ট হতাম

ডাউনলোড লিংক ফুল ভার্শন

rulewire[1]

Virtua Cop 2 কে বা খেলেনি ??? আমরা সবাই খেলেছি ছোটবেলার অত্যন্ত জনপ্রিয় ও মজার গেমস

Virtua Cop 2 | Mediafire link

Size: 12.2MB

ডাউনলোড লিঙ্ক

temp[1]

url

House of the Dead এটাও খেলেছিলাম তবে এখানে 2 এর লিঙ্কটা দিলাম

ডাউনলোড লিঙ্ক

redp2[1]

winup

তখন সফটওয়্যার কি জানতাম না । তখন এই প্লেয়ারটি আমার খুব প্রিয় ছিল winamp ।

ডাউনলোড লিঙ্ক

rulewire[1]

thin bar2

http://2.bp.blogspot.com/-B8Sg8CeeWlM/UOpY0M3aNaI/AAAAAAAACaU/lK2eFrYTNOc/s1600/playMit.jpg

এই প্লেয়ারটি প্রোটেবল ভার্সন ।

এটি পিয়ানো প্রায় বাজাতাম খুব ভালোলাগতো অনেকদিন পর এটি পেয়ে আজ শেয়ার করলাম

ডাউনলোড লিঙ্ক


যা লিখি তাই বলে এই সফটওয়্যার !!!! কি বিস্ময়কর সফটওয়ার !!!! কি উদ্ভুত !!!!

নাম TALKIT Convert Text To Speech Software

ডাউনলোড লিঙ্ক


তখন একটি সুন্দর মাছরাঙা পাখির স্কিন সেভার ছিল নাম Desktop Bird KingFhisar

ডাউনলোড লিঙ্ক


খুব ছোট ছিলাম তাই আর কোন সফটওয়্যার বা গেমস দেখি নেই । তবে আজও মনে পড়ে খুব সেই সোনালী দিনগুলো আজও খুব মনে চাইছে সেই সব দিনে ফিরে যেতে । জানি আর কখনো সেইদিন গুলো ফিরে আসবে না