This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

আপনার পাসওয়ার্ড কতটা শক্তিশালী এবং কিভাবে আপনার পাসওয়ার্ড আরও শক্তিশালী করবেন??

আমরা সবাই আমাদের কম্পিউটারে, মেইলে, ফেইসবুকে, ব্যাংক একাউন্টে ইত্যাদি স্থানে বিভিন্ন পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করে থাকি, আমরা কি জানি যে আমাদের দেয়া পাসওয়ার্ডটা কতটা শক্তিশালী, এটা কি আমার একাউন্ট গুলিকে সুরক্ষা ঠিক ভাবে দিতে পারবে ?

তাহলে আসুন আমরা যেনে নিই খুব সহজ ভাবে আমাদের দেয়া পাসওয়ার্ড গুলি কেমন শক্তিশালী।

১. পাসওয়ার্ডটি কমপক্ষে 8 – 12 অক্ষরবিশিষ্ট হওয়া উচিত। এটাকে শক্তিশালী করার জন্য বড় হাতের এবং ছোট হাতের অক্ষর মিশিয়ে দিন এবং ভিতরে অন্তত একটা ! ” ? $ % ^ & )  *  এ জাতীয় বিশেষ বর্ণ ব্যবহার করুন।

২. পাসওয়ার্ড দিয়ার সময় স্পেস ব্যাবহার করতে পারেন !!! অনেকেই হয়তো জানেন না :P :P :P যেমন =154545 5*&&^45 এইরকম কিছু ব্যাবহার করতে পারেন !!!!! তাহলে কি লগার এই স্পেসটা বুজতে পারে না !!!!

৩. আপনার পাসওয়ার্ড কতটুকু শক্তিশালী তা জানতে এখানে ক্লিক করতে পারেন এখানে গিয়ে আপনি Test Your Password এ আপনার যে কোন পাসওয়ার্ড লিখে দেখতে পারেন কোনটা কতটা শক্তিশালী, এখানে ভয় পাওয়ার কিছু নাই, কারন এখানে শুধু আপনার দেয়া অক্ষর গুলি পাসওয়ার্ড হিসেবে কতটা শক্তিশালী সেটাই দেখাবে… !!!!


৪.  ইংরেজি ডিকশানারীর কোন শব্দ ব্যবহার করা যাবেনা । ডিকশানীতে যেসব শব্দ আছে সেগুলা একে একে ধরে চেক করা হয়। যেমন আপনার পাসওয়ার্ড যদি হয় educated তাহলে আপনি ডিকশানারী এটাকে খুব সহজে ধরা খাবেন। 

৫. পাসওয়ার্ড লেন্থ যত বড় হয় তত ভাল !@#$%dsdagsg jjj

৬.লেটার ডিজিটের বাইরে স্পেশাল ক্যারেক্টার ব্যবহার করতে হবে, যেমন !@#$% ইত্যাদি।

3d man secure login with administrator ID and password Stock Photo - 10326797 আপনার পাসওয়ার্ড কতটা শক্তিশালী এবং কিভাবে আপনার পাসওয়ার্ড আরও শক্তিশালী করবেন??

আর কিছুদিন পর পর (অন্তত তিন থেকে ছয় মাস) পাসওয়ার্ডটি পাল্টিয়ে ফেলবেন। আর পাল্টানোর সময় পুরনো পাসওয়ার্ড আবার ব্যবহার করবেন না যেন। একই পাসওয়ার্ড দীর্ঘদিন রেখে দিলে সেটা হ্যাক হবার সম্ভাবনা খুবই বেশি।
আশা করছি, আপনি এই পদ্ধতি মেনে চলে নিজের পাসওয়ার্ডটিকে শক্তিশালী করে তুলবেন; এবং হ্যাকিং-এর হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করতে সক্ষম হবেন।


star 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটার আপনার পাসওয়ার্ড কতটা শক্তিশালী এবং কিভাবে আপনার পাসওয়ার্ড আরও শক্তিশালী করবেন??star 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটার আপনার পাসওয়ার্ড কতটা শক্তিশালী এবং কিভাবে আপনার পাসওয়ার্ড আরও শক্তিশালী করবেন??star 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটার আপনার পাসওয়ার্ড কতটা শক্তিশালী এবং কিভাবে আপনার পাসওয়ার্ড আরও শক্তিশালী করবেন??আমার এই লেখাটি দেখার জন্য আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ star 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটার আপনার পাসওয়ার্ড কতটা শক্তিশালী এবং কিভাবে আপনার পাসওয়ার্ড আরও শক্তিশালী করবেন??star 7 ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটার আপনার পাসওয়ার্ড কতটা শক্তিশালী এবং কিভাবে আপনার পাসওয়ার্ড আরও শক্তিশালী করবেন??

 

very nice ডাউনলোড করুন জোশ একটি কনভাটার আপনার পাসওয়ার্ড কতটা শক্তিশালী এবং কিভাবে আপনার পাসওয়ার্ড আরও শক্তিশালী করবেন??

খুব সহজে বানিয়ে ফেলুন বুটেবল পেনড্রাইভ!

আমরা সাধারণত অনেক সময় ISO নামক একটি ফাইল দেখি যা কিনা বুটেবল ডিস্ক থেকে ইন্সটল করতে হয় যেমন গেমস , অপারেটিং সিস্টেম, লিনাক্স , উইন্ডোজ ইত্যাদি ।

তা আসুন দেখি নি কিভাবে একটি সফটওয়্যার দিয়ে বুটেবল পেনড্রাইভ! বানাবেন! যার ফলে আপনার নতুন করে কোন ডিভিডি সিডি BURN করতে হবে না !


সফটওয়্যারটির নাম Rufus ফ্রি সফটওয়্যার ইজিলি কাজ করা যাবে!


>> Download <<

ডাউনলোড করার পর নামিয়ে ইন্সটল করুন তারপর একটি পেনড্রাইভ প্রবেশ করান মিনিমাম ৮ GB হলে ভালো তবে ৪ জিবি শুধু মাত্র ৩২ বিট উইন্ডোজ সেটআপ জন্য । ৬৪ বিটের জন্য নিম্মে ৮ জিবি হতে হবে । এইরকম একটি বোর্ড আসবে তারপর আপনাকে যা করতে হবে । স্টার্ট ক্লিক করার সাথে সাথে পেনড্রাইভ বুট হয়ে যাবে ! আর ISO Image ক্লিক করে আইএসও (ISO) ফাইলটি সিলেক্ট করুন। তারপর ২০ - ৩০ মিনিট সময় লাগবে । আপনার পেনড্রাইভ ফরমেট হয়ে যাবে আর তাই পেনড্রাইভে কোন ফাইল রাখবেন না ।

তারপর এক সময় বুট করা শেষ হলে ব্যবহার করুন এই ভাবেই যে কোন ISO ফাইল কে !


Give Blood save Life / রক্ত দিন জীবন বাচান

 


                                 Give Blood save Life / রক্ত দিন জীবন বাচান

A Documentary Film by M.S.Polash

Actors: Hridoy Dhale, Imtiaz Ahmed, Seuz, Ranvir Ahmed, Md Raj

DOP: Sojib , Music by: DJ SM,  Script & Screen Play: M.S.Polash

Produced By (BFCD) ব্লাড ফাইটার ক্লাব দুপচাচিয়া

কস্টিউমঃ সবাই শার্ট , ডেনিম প্যান্ট , জুতা । ( শার্ট ৩টি করে নিয়ে আসতে হবে)

স্থানঃ ৬ টা,   চরিত্রঃ ইমতিয়াজ ,  হৃদয় ঢালি , সিউজ , রানভির , রাজ , মেঘলা

দৃশ্যঃ ১

স্থানঃ হসপিটাল এর বাহিরে

লোকেশনঃ হসপিটাল , বিশ্বরোড বাঞ্চ ।

চরিত্রঃ হৃদয় ঢালি ।

হৃদয় কে খুব বিষণ্ণ অবস্থায় দেখা যাবে , সে হসপিটাল থেকে বের হবে! রাস্তায় হাঁটবে । চোখে পানি থাকবে । অফ ভয়েসে শোনা যাবে।

আপনার মায়ের জন্য ও নেগেটিভ ব্লাড লাগবে নইলে বাঁচানো সম্ভব হবে না । (মায়ের জন্য তাকে কাঁদতে দেখা যাবে)  তারপর দেখা যাবে সে অনেক জায়গায় ফোন করছে ।

অফ ভয়েজে শোনা যাবে ও নেগেটিভ ব্লাড নেই!

তার চোখে পানি । ফেসবুকে পোস্ট করবে কিন্তু কোথাও ও নেগেটিভ ব্লাড পাওয়া যাচ্ছে নাহ!

তার বেশ কিছু ইমোশনাল সিন নেয়া হবে!

দৃশ্যঃ ২

স্থানঃ ৩০০ ফিট

চরিত্রঃ ইমতিয়াজ , রানভির

ইমতিয়াজ কে দেখা যাবে তার বন্ধু রনভির কে  নিয়ে হাঁটছে ।

ইমতিয়াজঃ আমাদের ব্লাড গ্রুপে প্রায় ৫০ জন মেম্বার হয়ে গেছে!

রানভিরঃ আলহামদুলিল্লাহ্‌!

ইমতিয়াজঃ শুধু তাই নয় আমাদের সব গ্রুপের ম্যানেজ রয়েছে!

রানভিরঃ এতোদিন পর একটা ভালো কাজ করতে পেয়ে খুব ভালো লাগছে ভাই ।

ইমতিয়াজঃ হ্যাঁ রে! আজকেও ৩ জন কে আমাদের গ্রুপ এর ছেলেরা রক্ত দিয়েছে!

রানভিরঃ বাহ!

ইমতিয়াজঃ জানিস আমার আমার মা রক্তের অভাবে মারা গিয়েছিল!  সে কষ্ট আজও  পাই!   হসপিটালের বেড শেষ বারের মত আমাকে বাবা বলে ডাক দিয়েছিলো! বলেই চোখ মুছবে!  

রানভিরঃ এক্সপ্রেশন!

ইমতিয়াজঃ তারপর থেকে আমি সিধান্ত নেই! আর কোন প্রান যাবে না  রক্তের অভাবে!

 

দৃশ্যঃ  ৩ ( ইন্টার কাট)

স্থানঃ ৩০০ ফিট ও বিশ্বরোড বাঞ্চ

চরিত্রঃ হৃদয় ঢালি, ইমতিয়াজ , রানভির

হৃদয় ঢালিঃ ইমতিইয়াজ কে ফোন করবে

ইমতিয়াজঃ হ্যালো  সালাম ভাই কেমন আছেন!

হৃদয় ঢালিঃ  ইমতিয়াজ ভাই আমার আমি ভালো নাই! আমার খুব বিপদ!

ইমতিয়াজঃ কি  হয়েছে ভাই!  

হৃদয় ঢালিঃ আমার মা এক্সসিডেণ্ট করেছে , ভাইরে আমার ও নেগেটিভ ব্লাড খুব খুব দরকার আজকের মধ্যে!

ইমতিয়াজঃ জি ভাই আমি যে ভাবে পারি ম্যানেজ করতেছি! আপনি চিন্তা করবেন না! আমার মাকে হয়তো বাঁচাতে পারি নাই! আপনার মা বাচবে! আপনার মা বাচবে ভাই!

হৃদয় ঢালিঃ কাঁদতে থাকবে! বেঞ্চে বসে থাকবে নিরুপায় হয়ে!

 

দৃশ্যঃ  

স্থানঃ ৩০০ ফিট

চরিত্রঃ আজিজুল , ইমতিয়াজ , রানভির  

ইমতিয়াজ চিন্তায় পড়ে যাবে ও নেগেটিভ ব্লাড কোথায় পাবে! তারপর আজিজুল  সামনে দিয়ে যাবে ।

ইমতিয়াজঃ এই আজিজুল এই দিকে অ্যায়

আজিজুলঃ আসসালামু আলাইকুম  ভাই কেমন আছেন?

ইমতিয়াজঃ ও-সালাম ভালো না রে! আচ্ছা তোর রক্তের গ্রুপ কি রে?

আজিজুলঃ ও নেগেটিভ  ভাই!

রানভিরঃ ভাই তোর রক্ত দিতে হবে আজকেই!  

আজিজুলঃ আরে ধুরু ভাই আজকে কেন! বাপরে আমি রক্ত দেয়ার ভিতর নাই! এমনেই শরিরে কিছুই নাই রক্ত দিলে আমি মরে যাব!

ইমতিয়াজঃ দেখ  রক্ত দিলে শরীরে কোন প্রকার সাইড এফেক্ট বা ক্ষতি হয় না । “স্বেচ্ছায় অসহায় রোগীকে রক্ত দিলে, কোরআনের মতে- সমগ্র জাতীর জীবন বাঁচানোর সওয়াব মিলে” আর শুধু তাই নয় . “যারা নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর রক্ত দিবে, তাদের দেহে BLOOD CELL সৃষ্টি বৃদ্ধি পাবে”  “দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চাও  তাহলে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর। শুধু তাই নয় “সুস্থ থাকলে রক্তদান কর, হার্ট এ্যাটাকের ঝুকি কমে যাবে! “যারা নিয়মিত রক্ত দিবে, তাদের রক্তের- কোলেস্টেরল কমবে”  “নিয়মিত রক্তদান করলে , উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়! নিয়মিত রক্তদান করলে  শরীরে আয়রনের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখে। 

শুধু তাই নয়! “প্রতিবার রক্ত দিতে গিয়ে-একজন রক্তদাতা, বিনাখরচে যাচাই করতে পারে-সার্বিক সুস্থতা” । তোমার  এক ব্যাগ রক্তদান, বাঁচাতে সহযোগিতা করবে মুমূর্ষ রোগীর প্রাণ হতে পারে সে একজন মা বোন , ভাই!

রানভিরঃ আজিজুল “মনের ভয়কে দূর কর, স্বেচ্ছায় রক্তদান কর” আর “আমার রক্তে যদি সহযোগিতা করে- মুমূর্ষ রোগীর প্রাণ, তাহলে আমি কেন করবোনা স্বেচ্ছায় রক্ত দান ।  ?   তুমি বল!

আজিজুলঃ তাকিয়ে থাকবে বুঝতে পারবে!

ইমতিয়াজঃ  “পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার দিতে চাও  তাহলে অসহায় রোগীকে কর রক্তদান”

রানভিরঃ   “একজন রক্তদানকারী, নিঃসন্দেহে সে পরোপকারী”  আর “যারা নিয়মিত রক্ত দিবে, তাদের ক্যান্সারের ঝুকি কমবে ।

ইমতিয়াজঃ  ভাইরে আজ রক্তটা দাও! তোমার রক্ত দানে একজন মায়ের জীবন বাঁচবে! আমার মা টা রক্তের অভাবে মারা গিয়েছিলো! বলেই চোখ ধরবে ।

আজিজুলঃ ভাই আমি রক্ত দিব ভাই আমি রক্ত দিব! আমি বুঝতে পারিনি!

ইমতিয়াজ এর থেকে ফোন নাম্বার নিয়ে চলে যাবে! আজিজুল!

দৃশ্যঃ  ৫ ,  ইন্টার কাট!

স্থানঃ ৩০০ ফিট , বিশ্বরোড

চরিত্রঃ আজিজুল , হৃদয় ঢালি!

আজিজুল  ফোন করবে! হৃদয় কে!

হৃদয় কে খুব চিন্তিত মনে বসে থাকতে দেখা যাবে! তখন ফোন আসবে!

আজিজুলঃ সালাম ভাই! আপনার মা কে রক্ত দিব! আমি আসছি!

হৃদয়ঃ খুব খুশি হয়ে যাবে! ক্যামেরা চারিদিকে ঘুরতে থাকবে!

মিউট এ থাকবে সব!

 

দৃশ্যঃ     টাইম ল্যাপস

৭ দিন পর! সবাইকে একটা জায়গায় দেখা যাবে!

চরিত্রঃ আজিজুল , ইমতিয়াজ , রানভির  , হৃদয় ঢালি!

হৃদয় ঢালিঃ আজ তোমাদের (BFCD) ব্লাড ফাইটার ক্লাব দুপচাচিয়া গ্রুপ টা ছিল বলেই । আমার মায়ের জীবন বাঁচাতে পেরেছি! এই ভাবে  তোমরা এগিয়ে যাও! “মুমূর্ষ রোগীকে রক্ত, দান করা  যা আমাদেরই নৈতিক দায়িত্ব”

“রক্তদাতাদের মতো মহৎ মানুষ আছে বলেই  যা দেখে, অসহায় রোগীরা নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখে ।

ইমতিয়াজঃ ভাই আমাদের গ্রুপের কাজটাই সেবা!  “মুমূর্ষ রোগীকে রক্তদান করি, অন্যকে রক্তদানে উৎসাহিত করি”। আপনিও ভাই রক্ত দান করবেন! আজই আমাদের গ্রুপে যুক্ত হয়ে যান!

হৃদয় ঢালিঃ হ্যাঁ ভাই অবশ্যই!

রানভিরঃ  “রক্তদান করতে গেলে কিছু সময় ও টাকা খরচ হবে, বিনিময়ে আপনার উছিলায় একটি জীবন রক্ষা পাবে। "নারী-পুরুষ কোন ভেদাভেদ নেই , ১৮ বছর বয়স ও শারীরিক যোগ্যতা থাকলে রক্তদানে কোন বাধা নেই!

আর তাই ”রক্তদানের পাশাপাশি আশে-পাশের মানুষগুলোকেও রক্তদানে উৎসাহিত করা উচিৎ ।

আজিজুলঃ আমি রক্তদান করতে ভয় পেতাম! সেদিন সাহস করে রক্ত দিয়ে ফেললাম!

“রক্তদানে ভয় না পেয়ে , সবাই হাত  বাড়িয়ে দিন । রক্তদান মহান দান; সব দানকে ছাড়িয়ে”

হৃদয় ঢালিঃঠিক বলেছ আজিজুল!

সবাই এক সাথে বলি!

“যদি করি নিয়মিত রক্ত-দান, রক্তের অভাবে ঝরবেনা একটিও প্রাণ” আর তাই  “মানবতার কল্যাণে, সবাই এগিয়ে আসুন। (শেষ )

 

অসমাপ্ত গল্প অনন্ত প্রেম


অসমাপ্ত গল্প অনন্ত প্রেম

দৃশ্য – 

স্থানঃ কিং সিটি

চরিত্রঃ আবির, আনিকা

আজ আবির সাহেব অনেকদিন পর এসেছেন  কিং সিটির নিরিবিলি এক স্থানে প্রায় সে এখানে এসে বসে থাকেন !   আজ থেকে ৫ বছর আগের কথা । ।

 

দৃশ্য   

আনিকাঃ তুমি আজকেও দেরি করলে! আচ্ছা কেন এমন কর বলতো!

আবিরঃ সরি বাবা। ভুল হয়ে গেছে! স্কুলে যেমন টিফিন পালিয়ে ঘুরতে যেতাম! আজও সেই অফিস পালিয়ে তোমার কাছে ছুটে আসা!

আনিকাঃ তোমার মনে হয় চাকুরি থাকবে না! হাহাহাহ!

আবিরঃ কি যে বল না! আমার বস অনেক ভালো মেয়ে!

আনিকাঃ কি তোমার বস মেয়ে নাকি?

আবিরঃ হুম মেয়ে ( বলেই সিগেরেট জ্বালাবে)

আনিকাঃ  ( ভয়াত্ব মুখে) আচ্ছা সে তোমায়  আবার জ্বালায় না তো! যদি পছন্দ করে ফেলে!

আবিরঃ করলে করবে! ইস সিগেরেট মেয়াদ উত্তিন নাকি বলেই ফেলে দিবে! এত টক !

আনিকাঃ করলে করবে মানে? আর তুমি মুখ এমন করছ কেন! আমি গেলাম! আর কখনো আসব না!

আবিরঃ আরে বাবা! সিগেরেট টা টক...। ( হাত ধরে ফেলবে)

 

ব্যাক টু দ্যা পয়েন্ট 

দৃশ্য 

স্থানঃ কিং সিটি

চরিত্রঃ আবির, চা ওয়ালা

আবির বসে বসে হাসবে! এবং একজন হকার কে ডাকবে! কফি দাও তো

-      স্যার কফি শেষ চা দেই ?

-      আচ্ছা দাও

-      সিগেরেট হবে! ? 

-      হবে স্যার এই নেন

 

দৃশ্য -    

আবির সিগেরেট খাচ্ছে দুইজনে হাটছে

আনিকাঃ তুমিও আজও সিগেরেট খাচ্ছো আচ্ছা কেন এমন কর বল তো! বলেই কাঁদতে থাকবে! বার বার বলি সিগেরেট খেও না! তুমি তাও খাচ্ছো!

আবিরঃ আচ্ছা বাবা এই ফেলে দিচ্ছি!!!

ব্যাক টু দ্যা পয়েন্ট 

হাত থেকে সিগেরেট পড়ে যাবে! আবির সাহেব এর! টিস্যু দিয়ে মুখ মুছতে থাকবে! চোখে লাল! হয়ে থাকবে! গরম চা থেকে ধোঁয়া উড়বে!

দৃশ্য   

আনিকা ও আবির হাঁটবে! কয়েকজন ছেলে মিলে গান গাইবে!

‘’ও জুলেখা তোমার মেয়ে কথা শুনে না যার তার সাথে ডেটিং মারে আমায় বুঝে নাহ!’’

আনিকাঃ প্লিজ ওদের কিছু বল কিন্তু খবরদার ওদের গায়ে হাত তুলবে না!

আবিরঃ ভাই প্লিজ আপনারা যান! হাত জোর করি।

আনিসঃ কি মাদারটোষ্ট বলেই থাপ্পড় লাগাবে ।

এক্সপ্রেশন আনকিতা , (গাল ধরে থাকবে আবির )

আবিরঃ প্লিজ ভাই যান , আনকিতা ভয় পাচ্ছে!

আনিসঃ তোরা যাহ! ভাগ!

তারা চলে যাওয়ার পর আনিস বন্ধুদের নিয়ে মোটর বাইক চালানোর মত করে নাচতে থাকবে!

 

ব্যাক

রাগান্বিত অবস্থায় দেখা যাবে আবির সাহেব কে! হাতের মুষ্টি বন্ধ করবে!

 

 

 

 

 

 

 

দৃশ্য  

স্থানঃ  ফ্যাক্টরি

চরিত্রঃ আবির, আনিস ও অন্যরা 

ওরা বসে থাকবে , আবির এর এন্ট্রি হবে!

আবিরঃ প্রতিটি জায়গায় ইবলিশ বাস করে! আর কিছু ইবলিশ মানুষের মনে বাস করে!

ছোট একবার এক ইবলিশ কে না  ঠিক ‘’বলেই একজনকে ঘুষি দিয়ে ফেলে দিবে! এই ভাবেই ফেলে দিয়েছিলাম!’’ তারপর না দাদা! আরেকজন কে ধরে ঠিক এই ভাবেই ( বলেই আরেক জন কে মেশিনে সাথে বাড়ি দিয়ে ফেলে দিবে) ফেলে দিয়েছিলাম!তারপর থেকে আমি আর মারামারি করি নাই! আনিকার জন্য তুই তখন বেচে গিয়েছিলি!

আনিসঃ সব লক্ষ্য করবে আর ভয় পাবে! )  তোর এত্ত বড় সাহস আমার আস্তানায় এসেছিস! বলে উঠে  দাঁড়াবে! আর আবির এর কলার ধরতে যাবে! তখন ফাইট চলবে! আনিস অবস্থায় পড়ে থাকবে আনিস!  আবির চলে যাবে!

 

 দৃশ্য  

 আবিরঃ ফ্যামিলি কে বলে চল বিয়েটা করে ফেলি৷

আনিকাঃ না মানে এখন নাহ। আর কয়েকদিন অপেক্ষা। আর আমার শরীর টা ভালো যাচ্ছে নাহ।

আবিরঃ নাহ আমি আর অপেক্ষা করতে পারছি না।

আনিকাঃ আমি যা বলি তাই!

‌আবিরঃ আরে কোথায়  চললে তুমি!

 

দৃশ্য  - ৬

এই ভাবে আমাদের অনেক দিন চললো। হঠাৎ আনিকা বদলে গেলো। আমাকে প্রচন্ড রকমের কেয়ার শুরু করলো।  বারে বারে ফোন, দেখা করতে চাওয়া... কেন জানি সেই সময় টা এতো টা বিজি হয়ে গিয়েছিলাম। একটাবারো তার কথা শুনে দেখতাম নাহ। অবহেলায় ছিল আমার কাছে একমাত্র শোভা।

ওকে বার বার কাদিয়েছি। ব্যস্ততার জন্য ওকে একটুও সময় দিতে পারিনি। তাকে অবলার মত কাদিয়েছি।

একদিন আনিকার ফোন।।।  

আবিরঃ সরি খুব ব্যস্ত ছিলাম। তাই ফোন রিসিভ করতে পারিনি।

আনিকাঃ তাও ঠিক। কেনইবা করবে। একটু দেখা করতে পারবে, সিটি পার্কে চলে এসো।

ওকে বলেই ফোন কেটে দিল আবির।

  

ব্যাক টু দ্যা পয়েন্ট

আবিরঃ ভাই আর একটু চা হবে?  হ্যানসন সিগারেট টা দিও।

হকারঃ এই যে স্যার। 

হ্যানসনঃ ম্যাচ টা,  কোথায় রাখলাম

হকারঃ এই যে স্যার।

সিগেরেট জ্বালাতেই

দৃশ্য     

স্থানঃ  কিং সিটি!

আনিকাঃ দেখো আমার সময় খুব কম! যতদিন আছি অন্তত তোমাকে পাশে চাই এই কয়েকটা দিন!

আবিরঃ মানে কি! হেসে বলবে!

আনিকাঃ মানে কিছুই নাহ! আমি আসি!

আবিরঃ তুমি কোন দেশে যাচ্ছো? এটা বলে যাও!

আনিকাঃ সেটা আমি নিজেও জানি না তবে যাচ্ছি  অনেক দূর!

আচ্ছা তোমাকে নামিয়ে দিয়ে আসি!

আনিকাঃ এখানেই তো বাসা পারবো যেতে তুমি যাও!

আবিরঃ আচ্ছা ওকে ফাইন! বলে সিগেরেট ধরাবে!

আনিকা এসে বলবে প্লিজ আর খেও নাহ!

ওকে ডান!

ভুল বশত আনিকা তার ফাইল রেখে যান!

আর ফাইলে খুলতেই বেশ কিছু রিপোর্ট~ আর সেখানে লেখা ছিল ব্লাড ক্যান্সার!

রিপোর্ট হাতে নিয়ে কেঁদে ফেললো! আবির!

আনিকা ফাইল নিতে এসে দেখল ফাইল তার হাতে!

 আনিকাঃ ভুলে রেখে গিয়েছিলাম!

আবিরঃ আমাকে বল নাই কেন! (খুব আবেগ ঘন কণ্ঠে বলবে!) 

আনিকাঃ কি বলবো?  ( সুন্দর করে হেসে বললো! )

আবিরঃ আমাকে বল নাই কেন তোমার ব্লাড ক্যান্সার! বলেই কাঁদতে থাকবে!

সব সব মিথ্যা সব সব মিথ্যা আমি মানি নাহ! তোমার কিচ্ছু হবে না! আমি তোমাকে অনেক বড় ডাক্তার

আনিকাঃ লাভ নেই , আর হয়তো ১ মাস!  তারপর!

আবির আনিকাকে জরিয়ে ধরে কাঁদতে থাকবে!

ব্যাক

হাঁটতে থাকবে আবির সাহেব! এসে  কোথাও বসবেন । একজন ছেলে আসবে

অনিকঃ স্যার অনেক তো বেলা হল এখন চলেন 

আবির সাহেবঃ নাহ আরেকটু থাকি! তুই যাহ!

 

দৃশ্য   

স্থান অফিসঃ

চরিত্রঃ অফিস বস , আবির

আবিরঃ ম্যাম আমি এক মাসের জন্য ছুটি চাইছি!

ম্যামঃ কেন ?

আবিরঃ আমার আনকিতা মনে হয় আর বেশী দিন বাচবে! 

ম্যামঃ মানে!

আবিরঃ কান্স্যার আর হয় কয়েকটা দিন । শেষবারের  মত তার খুব ইচ্ছে আমার সাথে বসে নদী দেখবে , পাখি দেখবে , নীল আকাশ দেখবে! কুয়াশামত সেই জোসনা রাত দেখবে! আবির এর চোখে পানি ।

ম্যামঃ আমি দুঃখিত মিঃ আবির । তুমি যাও , আর তার চিকিৎসার কোন প্রয়োজনে আমাকে বলো ।

আবিরঃ জি ম্যাম ।

 

দৃশ্য   

স্থান অনেক জায়গা

আবির আনকিতা নিয়ে অনেক জায়গায় ঘুরে বেরাবে , নদী দেখবে। গল্প করবে , অনেক কেয়ার করবে আনকিতা কে! নিজ হাতে খাওয়াবে!

আনকিতাঃ আবির আমাকে কথা দাও তুমি আর কখনো রাত জেগে থাকবে না! কাউকে অবহেলা করবে না! নিজের খেয়াল রাখবে! বলো! 

আবিরঃ কান্না কান্না মুখে বলবে হ্যাঁ রাখবো!

আনকিতাঃ আমি মরে গেলে তুমি আমাকে দেখতে আসবে নাহ।

আবিরঃ এক্সপ্রেশন

আনকিতাঃ আমি জানি তুমি আমার মৃত লাশটা দেখে খুব কষ্ট পাবে!

আবিরঃ কাঁদতে থাকবে!

আনকিতাঃ জানো আবির আমার না খুব বাঁচতে ইচ্ছে করে খুব ।

 

আনিকাঃ আচ্ছা তুমি কালকেই গ্রামে যাচ্ছো ।

আবিরঃ হ্যাঁ , মায়ের ওষুধ গুলো দিয়ে আসতে হবে! মাত্র ৩ দিনের ব্যাপার ।

আনিকাঃ তিন মানে আমার মত মৃত পথযাত্রীর অনেক দিন ...। ইশ! বেচে থাকার ভিতর কত যে আনন্দ তাই না আবির!

আবিরঃ নীরব হয়ে তাকিয়ে থাকবে ।

আনিকাঃ গত ঈদেও তোমাকে নিয়ে ঘুরেছি কত মজা করেছি! ভাবতেই অবাক লাগছে সেটা আমার শেষ ঈদ ছিল। আচ্ছা তুমি কাঁদছো কেন! হাসো তো!

 

ব্যাক   টু দ্যা পয়েন্ট!

অনিক সামনে বসে থাকবে  চোখ দিয়ে পানি পড়বে!

-      আচ্ছা অনিক আমি কেন শেষবারের মত ওকে দেখতে পারলাম না রে!?

সেইদিন কেন আমি গ্রামে গিয়েছিলাম!  

 

দৃশ্য   ১০ 

স্থানঃ গ্রাম অঞ্চল

গ্রাম থেকে  একটা ফোন আসবে

ফোন কলঃ আবির ভাই বলছেন?

-      জি   হ্যাঁ

-      আবির ভাই আমি আনকিতার কাজিন! আজ ভোরে আনকিতা আমাদের মাঝে আর নেই!

মোবাইল টা হাত থেকে পড়ে যাবে    এক চাপা কষ্ট – তার চোখে শুধু আনকিতাকে ভাসবে!

সে আস্তে আস্তে বসে পড়বে মাটিতে । চিৎকার করে কাঁদতে থাকবে!

 

ব্যাক   টু দ্যা পয়েন্ট!

-      খুব দেড়ি করে ফেলেছিলাম রে জানাজা টাও পাই নি!  বলেই চশমা খুলে চোখ মুছবে!

-      ফুল টা এনেছিস ,

-      হ্যাঁ স্যার

-      ও খুব গোলাপ পছন্দ করে ।

কবরের সামনে এসে দাঁড়াবে । ফুল টা রাখবে! আর কাঁদতে  কাঁদতে ..... বসে পড়বে

-      অভিমান করেছো দেড়ি করেছি বলে  , এই যে তোমার গোলাপ ফুল! তুমি না অদ্ভত আজ ১৫ বছর ধরে আমার সাথে কথা বল না! বয়স বেড়েছে আমার । কবে যে তোমার দেশে আসবো! বসে অনেক কথায় বলতে থাকবে । আস্তে আস্তে ক্যামারা দূরে সরে যাবে । অস্পষ্ট থেকে যাবে তাদের ভালোবাসা ......